মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসন এক বিবৃতিতে স্পষ্ট উল্লেখ করেন, রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর কঠোর দমন-পীড়নের জন্য মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বকে দায়ী করছে ওয়াশিংটন। তবে এ ইস্যুতে আমেরিকা কোনো বিশেষ পদক্ষেপ নেবে কিনা সে সম্পর্কে তিনি কিছু বলেননি অথবা কোনো ইঙ্গিত ও দেননি ।
ওয়াশিংটনের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজে এর এক অনুষ্ঠানে টিলারসন এসব কথা বলেছন। তিনি বলেন, "রোহিঙ্গাদের ওপর যা কিছু ঘটছে তাতে বিশ্ববাসী চুপ করে থাকতে পারে না এবং নীরবে তা দেখবে না"।
আরোও বলেন, "রাখাইন এলাকায় যা কিছু ঘটছে তার জন্য আমরা সত্যিকার অর্থেই মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বকে দায়ী করছি।"রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা-নির্যাতনের বিষয়ে ইঙ্গিত করে টিলারসন আরো বলেন,"এসব রিপোর্ট যদি সত্যি হয় তাহলে মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বকেই দায় নিতে হবে।"
রোহিঙ্গা ইস্যুতে টিলারসন এসব কথা বললেও বাস্তব হলো মার্কিন সরকার উদ্বেগ প্রকাশ করা ছাড়া এ পর্যন্ত কোনো বিশেষ ভূমিকাতো নেয়নি, না বিশ্ব দরবারে এই বিষয় নিয়ে কোনো বড়ো ধরণের পদক্ষেপ নেওয়ারও আমন্ত্রণ করেছে কোনো দেশকে।সম্প্রতি যদিও আমেরিকার ৪৩ জন কংগ্রেসম্যান মিয়ানমারের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বলে বিশেষ সূত্রের খবর ।
ওয়াশিংটনের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজে এর এক অনুষ্ঠানে টিলারসন এসব কথা বলেছন। তিনি বলেন, "রোহিঙ্গাদের ওপর যা কিছু ঘটছে তাতে বিশ্ববাসী চুপ করে থাকতে পারে না এবং নীরবে তা দেখবে না"।
আরোও বলেন, "রাখাইন এলাকায় যা কিছু ঘটছে তার জন্য আমরা সত্যিকার অর্থেই মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বকে দায়ী করছি।"রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা-নির্যাতনের বিষয়ে ইঙ্গিত করে টিলারসন আরো বলেন,"এসব রিপোর্ট যদি সত্যি হয় তাহলে মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বকেই দায় নিতে হবে।"
রোহিঙ্গা ইস্যুতে টিলারসন এসব কথা বললেও বাস্তব হলো মার্কিন সরকার উদ্বেগ প্রকাশ করা ছাড়া এ পর্যন্ত কোনো বিশেষ ভূমিকাতো নেয়নি, না বিশ্ব দরবারে এই বিষয় নিয়ে কোনো বড়ো ধরণের পদক্ষেপ নেওয়ারও আমন্ত্রণ করেছে কোনো দেশকে।সম্প্রতি যদিও আমেরিকার ৪৩ জন কংগ্রেসম্যান মিয়ানমারের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বলে বিশেষ সূত্রের খবর ।
0 comments:
Post a Comment