আফগানিস্তানে দু’টি পৃথক মসজিদে আত্মঘাতী বিস্ফোরণে অন্তত ৭৫ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো অন্তত ৫৫ জন। কোনো গ্রুপ এখন পর্যন্ত এই দু’টি হামলার দায় স্বীকার করেনি। তবে অভিযোগের তীর তালিবান ও আইএস-এর দিকে।
কাবুলের পুলিশের মুখপাত্র আবদুল বশির মুজাহিদ বলেছেন, প্রথম হামলাটি হয় শুক্রবার সন্ধ্যাবেলা। কাবুলের উপকণ্ঠে দশত-ই-বারচি অঞ্চলে ইমাম জামান মসজিদে নামাজের জন্য জড়ো হয়েছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন। সেখানেই হামলা চালায় এক আত্মঘাতী হামলাকারী।
আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী নাজিব দানিশ ট্যুইট করে বলেছেন,‘বিস্ফোরণের সময় আমি শৌচাগারে ছিলাম। দ্রুত মসজিদের মধ্যে গিয়ে দেখি নামাজরত ব্যক্তিদের দেহ রক্তে ভেসে যাচ্ছে। আহত হওয়া অনেকে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। আমি একজনকে থামিয়ে বলি আমার সঙ্গে আহত ব্যক্তিদের সাহায্য করতে। কিন্তু সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিল। ওই অঞ্চলে পুলিশ ও অ্যাম্বুল্যান্স পৌঁছতে অন্তত এক ঘণ্টা সময় লাগে।’
দ্বিতীয় হামলাটি হয়েছে ঘোর প্রদেশের দোলানিয়া জেলায় একটি সুন্নি মসজিদে. নিহতদের মধ্যে এক পুলিশ কর্মকর্তাও আছে।
কাবুলের পুলিশের মুখপাত্র আবদুল বশির মুজাহিদ বলেছেন, প্রথম হামলাটি হয় শুক্রবার সন্ধ্যাবেলা। কাবুলের উপকণ্ঠে দশত-ই-বারচি অঞ্চলে ইমাম জামান মসজিদে নামাজের জন্য জড়ো হয়েছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন। সেখানেই হামলা চালায় এক আত্মঘাতী হামলাকারী।
আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী নাজিব দানিশ ট্যুইট করে বলেছেন,‘বিস্ফোরণের সময় আমি শৌচাগারে ছিলাম। দ্রুত মসজিদের মধ্যে গিয়ে দেখি নামাজরত ব্যক্তিদের দেহ রক্তে ভেসে যাচ্ছে। আহত হওয়া অনেকে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। আমি একজনকে থামিয়ে বলি আমার সঙ্গে আহত ব্যক্তিদের সাহায্য করতে। কিন্তু সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিল। ওই অঞ্চলে পুলিশ ও অ্যাম্বুল্যান্স পৌঁছতে অন্তত এক ঘণ্টা সময় লাগে।’
দ্বিতীয় হামলাটি হয়েছে ঘোর প্রদেশের দোলানিয়া জেলায় একটি সুন্নি মসজিদে. নিহতদের মধ্যে এক পুলিশ কর্মকর্তাও আছে।
0 comments:
Post a Comment