খাদ্য-নিরাপত্তা ও গ্রামীণ উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াও' এটা সামনে রেখে আজ ১৬ অক্টোবর ভারত সহ বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে বিশ্ব খাদ্য দিবস।
দিবসটি উপলক্ষে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জলবায়ু পরিবর্তন, ক্ষুধা ও অতি দারিদ্র্যকে একসঙ্গে মোকাবিলা করার অঙ্গীকার করেছে।
এ উপলক্ষে নানান কর্মসূচি নিয়েছে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা।২030 সালের মধ্যে ক্ষুধার অবসান ঘটাতে ভারতের অনেক স্থলভিত্তিক ও খামার ভিত্তিক কর্মসূচী গ্রহণ এর মাদ্ধমে ভারতবর্ষের স্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্যগুলির (সিডিজিএস) সাথে সমন্বয় সাধন করবে এই "জিরো হাঙ্গার প্রোগ্র্যাম", ক্ষুধা ও অপুষ্টি মোকাবেলা করার একটি সমন্বিত পদ্ধতির মডেল হিসেবে কাজ করবে। উপযুক্ত কৃষি \ হাটিকালচারী অভ্যাস এবং প্রতিটি জেলার পুষ্টিবিষয়ক ম্যালাডিজ এবং উপযুক্ত কৃষি / বাগান ও পশুচাষের প্রতিকার সনাক্তকরণের জন্য গভীর প্রশিক্ষণ কর্মসূচী থাকবে.
ভারতবর্ষে 'সবুজ বিপ্লবের পিতা' নামে সুপরিচিত বিখ্যাত স্বামীনাথন বলেন, "আশা করা যায় যে এই ধরনের একটি সমন্বিত প্রোগ্রাম আমাদেরকে শূন্য ক্ষুধা জেলার লক্ষ্যকে অবশ্যই এবং দ্রুতগতিতে অর্জন করতে সাহায্য করবে"।
তাই এই ভাবে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে সমন্বিত বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। কৃষিভিত্তিক ব্যবসা ও আত্ম-কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়াতে হবে। সঠিক ও সময়োপযোগী পরিকল্পনা গ্রহণ এবং তার সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সবার জন্য খাদ্য নিশ্চিত করা সম্ভব।
0 comments:
Post a Comment