অসংখ খ্যাতনামা চিকিৎসক,এই বিষয় সম্পর্কে গবেষকগণ সহ চিকিৎসা শাস্ত্রের মতে দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে যে যে মারাত্মক ক্ষতি হয় সেগুলো জানলে হয়তোবা আপনিও চমকে যাবেন.
1. দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পেটের উপর কোনে চাপ পড়ে না। ফলে দূষিত গ্যাস বের হতে পারেনা তাই সেটা উপর দিকে উঠে যায়। ফলে শরীরের অস্থিরতা বা্ড়ে, ফলে রক্ত চাপ বাড়ে , হৃদযন্ত্রে স্পন্দন বাড়ে, খাদ্যনালী দিয়ে বার বার হিক্কা আসতে থাকে , ফলে শরীরের অসুস্থতা বাড়ে যার লক্ষন ভালো নয়
2. প্রস্রাব দাঁড়িয়ে করলে প্রস্রাবের থলি সরু ও লম্বা হয়ে ঝুলতে থাকে ফলে প্রস্রাবের দূষিত পদার্থগুলো থলির নিচে গিয়ে জমা হয়। অথচ বসে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের থলিতে চাপ পড়ে তাই খুব সহজেই ওসব দূষিত পদার্থ গুলি বের হয়ে যায় র এতে শরীর সুস্থ থাকে
3.দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে কিডনি তে পাথর জমে
4.অনেক দিন ধরে যদি কেও দাঁড়িয়ে প্রস্রা করে তাহলে প্রস্রাব এর বেগ কমে আসে
5.যারা নিয়মিত দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করে তাদের যোবনের শেষ পর্যায়ে ডায়বেটিস , কিডনির রোগ , জন্ডিস এর মতো রোগ ধরা পড়ে
6.দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে যৌন শক্তি কমে যায় এবং পুরুষাঙ্গ নরম হয়ে যায় ,সোজা হতে সময় লাগে
7.দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে দূষিত গন্ধের সৃষ্টি হয় যেটা শরীরে গেলে জটিল রোগের সৃষ্টি হয়
(সংগৃহীত)
1. দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে পেটের উপর কোনে চাপ পড়ে না। ফলে দূষিত গ্যাস বের হতে পারেনা তাই সেটা উপর দিকে উঠে যায়। ফলে শরীরের অস্থিরতা বা্ড়ে, ফলে রক্ত চাপ বাড়ে , হৃদযন্ত্রে স্পন্দন বাড়ে, খাদ্যনালী দিয়ে বার বার হিক্কা আসতে থাকে , ফলে শরীরের অসুস্থতা বাড়ে যার লক্ষন ভালো নয়
2. প্রস্রাব দাঁড়িয়ে করলে প্রস্রাবের থলি সরু ও লম্বা হয়ে ঝুলতে থাকে ফলে প্রস্রাবের দূষিত পদার্থগুলো থলির নিচে গিয়ে জমা হয়। অথচ বসে প্রস্রাব করলে প্রস্রাবের থলিতে চাপ পড়ে তাই খুব সহজেই ওসব দূষিত পদার্থ গুলি বের হয়ে যায় র এতে শরীর সুস্থ থাকে
3.দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে কিডনি তে পাথর জমে
4.অনেক দিন ধরে যদি কেও দাঁড়িয়ে প্রস্রা করে তাহলে প্রস্রাব এর বেগ কমে আসে
5.যারা নিয়মিত দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করে তাদের যোবনের শেষ পর্যায়ে ডায়বেটিস , কিডনির রোগ , জন্ডিস এর মতো রোগ ধরা পড়ে
6.দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে যৌন শক্তি কমে যায় এবং পুরুষাঙ্গ নরম হয়ে যায় ,সোজা হতে সময় লাগে
7.দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করলে দূষিত গন্ধের সৃষ্টি হয় যেটা শরীরে গেলে জটিল রোগের সৃষ্টি হয়
(সংগৃহীত)
0 comments:
Post a Comment