সুস্বাদু দেশী ফল হিসেবে পেয়ারার অনেক জনপ্রিয়তা রয়েছে। বিশেষ করে গাছ পাকা পেয়ারা হলে তো কথাই নেই। সকলেরই পেয়ারা বেশ পছন্দের একটি ফল। পছন্দের হলেও পেয়ারা মৌসুমে প্রতিদিন কেউ পেয়ারা খান না। কিন্তু আপনি জানেন কি, প্রতিদিন মাত্র ১ টি পেয়ারা আপনার নানা ধরণের শারীরিক সমস্যা খুব সহজেই দূর করে দিতে পারে। জেনে নিন দিনে মাত্র ১ টি পেয়ারা খাওয়ার অসাধারণ সুফলগুলি ।
১) চুল পড়া রোধ করে
পেয়ারার ভিটামিন সি চুল পড়া রোধে বিশেষভাবে কার্যকরী। এছাড়াও প্রতিদিন মাত্র ১ টি পেয়ারা খেলে চুল গজানোতে সহায়তা করে।
২) ত্বকের নানা সমস্যা দূর করে
পেয়ারার প্রায় ৮১% জল। সুরতাং পেয়ারা খেলে দেহ পানিশূন্যতার হাত থেকে রক্ষা পায়, ত্বক সুস্থ থাকে। পেয়ারার ভিটামিন সি ত্বকের কোলাজেন টিস্যুর সুরক্ষাতেও কাজ করে। এছাড়া পেয়ারার ভিটামিন এ, বি, সি, পটাশিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া রোধে সহায়তা করে।
৩) মস্তিস্কের সুরক্ষা করে
পেয়ারা আমাদের মস্তিষ্ক সুরক্ষায় কাজ করে। পেয়ারার ভিটামিন বি৩ এবং বি৬ আমাদের মস্তিস্কের নার্ভ রিলাক্স করতে সহায়তা করে। এতে মস্তিস্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৪) নার্ভ ও মাংসপেশি শিথিল করে
পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম যা অনেক কঠিন পরিশ্রমের পরও আমাদের মাংসপেশি শিথিল করতে সহায়তা করে। এছাড়াও নার্ভ রিলাক্স করে, এতে করে আমরা আরামবোধ করি।
৫) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
পেয়ারার পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে। সুতরাং উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা দিনে অন্তত ১ টি পেয়ারা খান।
৬) দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
পেয়ারা এবং গাজর দুটিতেই সমপরিমাণ রেটিনল বা ভিটামিন এ রয়েছে। যদি গাজর খেতে ভালো না লাগে তাহলে ১ টি পেয়ারা খেয়েও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে পারেন।
৭) হজম সমস্যা সমাধান ও ওজন কমানো
পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এতে হজমের সমস্যা সমাধান হয়। এছাড়াও পেয়ারা অনেক ভালো একটি স্ন্যাকস। অস্বাস্থ্যকর খাবার না খেয়ে ফাইবার সমৃদ্ধ পেয়ারা খান। অনেকটা সময় ক্ষুধার উদ্রেক হবে না। পেয়ারা রক্তের চিনির মাত্রা কমাতেও বিশেষভাবে কার্যকরী।
১) চুল পড়া রোধ করে
পেয়ারার ভিটামিন সি চুল পড়া রোধে বিশেষভাবে কার্যকরী। এছাড়াও প্রতিদিন মাত্র ১ টি পেয়ারা খেলে চুল গজানোতে সহায়তা করে।
২) ত্বকের নানা সমস্যা দূর করে
পেয়ারার প্রায় ৮১% জল। সুরতাং পেয়ারা খেলে দেহ পানিশূন্যতার হাত থেকে রক্ষা পায়, ত্বক সুস্থ থাকে। পেয়ারার ভিটামিন সি ত্বকের কোলাজেন টিস্যুর সুরক্ষাতেও কাজ করে। এছাড়া পেয়ারার ভিটামিন এ, বি, সি, পটাশিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া রোধে সহায়তা করে।
৩) মস্তিস্কের সুরক্ষা করে
পেয়ারা আমাদের মস্তিষ্ক সুরক্ষায় কাজ করে। পেয়ারার ভিটামিন বি৩ এবং বি৬ আমাদের মস্তিস্কের নার্ভ রিলাক্স করতে সহায়তা করে। এতে মস্তিস্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৪) নার্ভ ও মাংসপেশি শিথিল করে
পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম যা অনেক কঠিন পরিশ্রমের পরও আমাদের মাংসপেশি শিথিল করতে সহায়তা করে। এছাড়াও নার্ভ রিলাক্স করে, এতে করে আমরা আরামবোধ করি।
৫) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
পেয়ারার পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে। সুতরাং উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা দিনে অন্তত ১ টি পেয়ারা খান।
৬) দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
পেয়ারা এবং গাজর দুটিতেই সমপরিমাণ রেটিনল বা ভিটামিন এ রয়েছে। যদি গাজর খেতে ভালো না লাগে তাহলে ১ টি পেয়ারা খেয়েও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে পারেন।
৭) হজম সমস্যা সমাধান ও ওজন কমানো
পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এতে হজমের সমস্যা সমাধান হয়। এছাড়াও পেয়ারা অনেক ভালো একটি স্ন্যাকস। অস্বাস্থ্যকর খাবার না খেয়ে ফাইবার সমৃদ্ধ পেয়ারা খান। অনেকটা সময় ক্ষুধার উদ্রেক হবে না। পেয়ারা রক্তের চিনির মাত্রা কমাতেও বিশেষভাবে কার্যকরী।
0 comments:
Post a Comment