অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের ক্যান্টিনে তৈলাক্ত, চর্বিযুক্ত, মাত্রাতিরিক্ত লবণ-চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত অস্বাস্থ্যকর খাবারের আধিক্য লক্ষনীয়। ফলে দেশের সাধারণ ক্রেতাগন সহ শিক্ষার্থীদের মাঝেও এখন ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সার, স্থুলতা ইত্যাদি অসংক্রামক রোগ ক্রমশ বাড়ছে। জনসচেতনতার অভাব, স্বাস্থ্যকর খাবারের সীমিত যোগান, অস্বাস্থ্যকর খাবারের আগ্রাসী প্রচারণা এবং সহজ প্রাপ্য হওয়ায় আমরা এসকল খাবার গ্রহণ করতে বাধ্য । এজন্য বাড়ির পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত, হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ক্যান্টিনগুলোতে অস্বাস্থ্যকর খাবারের পরিবর্তে স্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিবেশন করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা খুবই প্রয়োজন।
ফাস্টফুড, জাঙ্কফুড, কোমল পানীয়, এনার্জি ডিঙ্কসসহ অস্বাস্থ্যকর খাবারগুলো আমাদের সাময়িক ক্ষুধা নিবারণ করলেও শরীরে দীর্ঘমেয়াদি রোগের বীজ বুনে যাচ্ছে। ক্যান্টিনে যদি স্বাস্থ্যকর খাবারের ব্যবস্থা থাকলে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে যাবে। এক্ষেত্রে ক্যান্টিনগুলোতে যাতে স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে হবে । পর্যায়ক্রমে দেশের সব সরকারি, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল-কলেজ, অফিস, হাসপাতলের ক্যান্টিনগুলোতেও এধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।অসংক্রামক রোগ বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস।
সুস্থ্য শরীর ও মন আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে আরো আনন্দদায়ক করতে পারে। স্বাস্থ্যকর জীবন সম্পর্কে সচেতনতা এবং কিছু আচরণগত পরিবর্তন আনলে অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। এজন্য অস্বাস্থ্যকর খাবার বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার বিজ্ঞাপন বিভিন্ন গণমাধ্যমে জন্য গুরুত্ব আরোপ করতে হবে ঠিক এমন তাই দাবি করছেন বিশিষ্ট পর্যবেক্ষপক মহল ও এই বিষয়ে সচেতন বেক্তিত্বগণ ।
ফাস্টফুড, জাঙ্কফুড, কোমল পানীয়, এনার্জি ডিঙ্কসসহ অস্বাস্থ্যকর খাবারগুলো আমাদের সাময়িক ক্ষুধা নিবারণ করলেও শরীরে দীর্ঘমেয়াদি রোগের বীজ বুনে যাচ্ছে। ক্যান্টিনে যদি স্বাস্থ্যকর খাবারের ব্যবস্থা থাকলে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে যাবে। এক্ষেত্রে ক্যান্টিনগুলোতে যাতে স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে হবে । পর্যায়ক্রমে দেশের সব সরকারি, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল-কলেজ, অফিস, হাসপাতলের ক্যান্টিনগুলোতেও এধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।অসংক্রামক রোগ বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস।
সুস্থ্য শরীর ও মন আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে আরো আনন্দদায়ক করতে পারে। স্বাস্থ্যকর জীবন সম্পর্কে সচেতনতা এবং কিছু আচরণগত পরিবর্তন আনলে অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। এজন্য অস্বাস্থ্যকর খাবার বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার বিজ্ঞাপন বিভিন্ন গণমাধ্যমে জন্য গুরুত্ব আরোপ করতে হবে ঠিক এমন তাই দাবি করছেন বিশিষ্ট পর্যবেক্ষপক মহল ও এই বিষয়ে সচেতন বেক্তিত্বগণ ।
0 comments:
Post a Comment