ডায়াবেটিস ধীরে ধীরে হয়।ডায়াবেটিসের কিছু নীরব উপসর্গ রয়েছে। এসব উপসর্গের ব্যাপারে লোকে সচেতন বা জ্ঞাত থাকে না বললেই চলে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ডায়াবেটিসের ১০টি নীরব লক্ষণ সম্পর্কে-
১. স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পিপাসার্ত হওয়া
প্রচুর পরিমাণে মূত্রত্যাগ আপনাকে বিশুষ্ক বা পিপাসার্ত করে তুলবে। ডায়াবেটিস রোগীদের কমন একটি উপসর্গ লক্ষ্য করেন: ডায়াবেটিস রোগীরা তৃষ্ণা মেটাতে বিভিন্ন পানীয়ের (যেমন- জুস, সোডা, চকলেট মিল্ক) দিকে ঝুঁকে। এ কারণে রোগীরা সমস্যার দিকে এগিয়ে যায়।
২. অল্প ওজন হারানো
ডায়াবেটিসের একটি ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় হচ্ছে স্থূলতা বা ওজন বেড়ে যাওয়া। অন্যদিকে,ওজন কমে যাওয়া হতে পারে ডায়াবেটিসের নীরব উপসর্গের একটি।
৩. বাথরুমে বেশি যাওয়া
আপনার জন্য সতর্কতামূলক প্রশ্ন হচ্ছে, আপনার রাতে কতবার প্রস্রাবের জন্য জাগার প্রয়োজন হয়? এক বা দুই বার স্বাভাবিক হতে পারে, কিন্তু প্রস্রাব ত্যাগের জন্য জাগরণের আধিক্য ডায়াবেটিসের উপসর্গ হতে পারে।
৪. অস্থির এবং ক্ষুধার্ত হওয়া
হঠাৎ অস্থির হওয়া এবং অবিলম্বে কার্বোহাইড্রেটর প্রয়োজন দেখা দেওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিরল কিছু নয়।
৫. সবসময় ক্লান্ত হওয়া
আপনি নিশ্চয় প্রতিনিয়ত ক্লান্ত হন। অগ্রসরমান ক্লান্তি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপসর্গ। এ ক্লান্তি শরীরে শক্তির জন্য যা খাচ্ছেন তা শরীরে সঠিকভাবে মিশ্রিত না হওয়া এবং যেসব কোষের জন্য এসব খাওয়া হচ্ছে তাদের নিকট শর্করা পৌঁছতে না পারার কারণে হতে পারে।
৬. বিষণ্ন ও বদমেজাজী হওয়া
আপনার রক্ত শর্করা কাজ না করলে আপনি শুধুমাত্র খারাপবোধ করবেন না, আপনি বদমেজাজীও হতে পারেন। আপনি খুব ক্লান্ত অনুভব করবেন.
৭. দৃষ্টি ঝাপসা মনে হওয়া
ডায়াবেটিসের প্রাথমিক ধাপে চোখের লেন্স ভালোভাবে ফোকাস করতে পারে না, কারণ চোখে শর্করা জমে যা সাময়িকভাবে লেন্সের গঠনের পরিবর্তন করে। তবে আপনি ডায়াবেটিসের কারণে অন্ধ হয়ে যাবেন না।
৮. কাটা ও ক্ষত খুব ধীরে সারা
আপনার রক্ত শর্করার মাত্রা উচ্চ হলে শরীরের ইমিউন সিস্টেম এবং শরীর আরোগ্যলাভের প্রক্রিয়া ভালোভাবে কাজ করে না। এ কারণে শরীরের কোথাও কেটে গেলে, ক্ষত হলে কিংবা আঁচড় লাগলে সেরে ওঠতে দেরি হয়।
৯. পা অসাড় হওয়া
আপনার যে ডায়াবেটিস আছে তা উপলব্ধি করার আগেই উচ্চ মাত্রার শর্করা নানারকম জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে। এসব জটিলতার একটি হচ্ছে কোমল স্নায়ুর ক্ষতিগ্রস্ততা, যা আপনার পায়ে অসাড়তা সৃষ্টি করে।
১০. ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন ও ইস্ট ইনফেকশন হওয়া
প্রস্রাবে উচ্চ মাত্রার শর্করা থাকার কারণে যোনিনালী ব্যাকটেরিয়া ও ইস্টের প্রজনন স্থল হয়ে যেতে পারে, যার ফলে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা মূত্রনালীর সংক্রমণ এবং ইস্ট ইনফেকশন বা ছত্রাক সংক্রমণ হতে পারে।
১. স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পিপাসার্ত হওয়া
প্রচুর পরিমাণে মূত্রত্যাগ আপনাকে বিশুষ্ক বা পিপাসার্ত করে তুলবে। ডায়াবেটিস রোগীদের কমন একটি উপসর্গ লক্ষ্য করেন: ডায়াবেটিস রোগীরা তৃষ্ণা মেটাতে বিভিন্ন পানীয়ের (যেমন- জুস, সোডা, চকলেট মিল্ক) দিকে ঝুঁকে। এ কারণে রোগীরা সমস্যার দিকে এগিয়ে যায়।
২. অল্প ওজন হারানো
ডায়াবেটিসের একটি ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় হচ্ছে স্থূলতা বা ওজন বেড়ে যাওয়া। অন্যদিকে,ওজন কমে যাওয়া হতে পারে ডায়াবেটিসের নীরব উপসর্গের একটি।
৩. বাথরুমে বেশি যাওয়া
আপনার জন্য সতর্কতামূলক প্রশ্ন হচ্ছে, আপনার রাতে কতবার প্রস্রাবের জন্য জাগার প্রয়োজন হয়? এক বা দুই বার স্বাভাবিক হতে পারে, কিন্তু প্রস্রাব ত্যাগের জন্য জাগরণের আধিক্য ডায়াবেটিসের উপসর্গ হতে পারে।
৪. অস্থির এবং ক্ষুধার্ত হওয়া
হঠাৎ অস্থির হওয়া এবং অবিলম্বে কার্বোহাইড্রেটর প্রয়োজন দেখা দেওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিরল কিছু নয়।
৫. সবসময় ক্লান্ত হওয়া
আপনি নিশ্চয় প্রতিনিয়ত ক্লান্ত হন। অগ্রসরমান ক্লান্তি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপসর্গ। এ ক্লান্তি শরীরে শক্তির জন্য যা খাচ্ছেন তা শরীরে সঠিকভাবে মিশ্রিত না হওয়া এবং যেসব কোষের জন্য এসব খাওয়া হচ্ছে তাদের নিকট শর্করা পৌঁছতে না পারার কারণে হতে পারে।
৬. বিষণ্ন ও বদমেজাজী হওয়া
আপনার রক্ত শর্করা কাজ না করলে আপনি শুধুমাত্র খারাপবোধ করবেন না, আপনি বদমেজাজীও হতে পারেন। আপনি খুব ক্লান্ত অনুভব করবেন.
৭. দৃষ্টি ঝাপসা মনে হওয়া
৮. কাটা ও ক্ষত খুব ধীরে সারা
আপনার রক্ত শর্করার মাত্রা উচ্চ হলে শরীরের ইমিউন সিস্টেম এবং শরীর আরোগ্যলাভের প্রক্রিয়া ভালোভাবে কাজ করে না। এ কারণে শরীরের কোথাও কেটে গেলে, ক্ষত হলে কিংবা আঁচড় লাগলে সেরে ওঠতে দেরি হয়।
৯. পা অসাড় হওয়া
আপনার যে ডায়াবেটিস আছে তা উপলব্ধি করার আগেই উচ্চ মাত্রার শর্করা নানারকম জটিলতার সৃষ্টি করতে পারে। এসব জটিলতার একটি হচ্ছে কোমল স্নায়ুর ক্ষতিগ্রস্ততা, যা আপনার পায়ে অসাড়তা সৃষ্টি করে।
১০. ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন ও ইস্ট ইনফেকশন হওয়া
প্রস্রাবে উচ্চ মাত্রার শর্করা থাকার কারণে যোনিনালী ব্যাকটেরিয়া ও ইস্টের প্রজনন স্থল হয়ে যেতে পারে, যার ফলে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা মূত্রনালীর সংক্রমণ এবং ইস্ট ইনফেকশন বা ছত্রাক সংক্রমণ হতে পারে।
0 comments:
Post a Comment