তুলসীপাতাকে ভেষজের রানি বলা হয়। এই ছোট্ট পাতাটি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। জেনে নেয়া যাক তুলসীপাতার কিছু গুণের কথা।
কিডনির পাথর:
বিশেষজ্ঞরা বলেন, তুলসীর পাতা কিডনির পাথর সারাতে সাহায্য করে। যদি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তুলসীর পাতা খাওয়া হয় তবে এটা প্রাকৃতিক ভাবে কিডনির পাথর দূর করতে সাহায্য করবে।
মাথাব্যথা সারাতে:
মাথাব্যথা সারাতে তুলসীপাতা খেতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী নাসারন্ধ্রের বন্ধ নিবারক উপাদান। যেটা মাথাব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। মাইগ্রেন, সাইনাস, চাপের কারণে মাথাব্যথা ইত্যাদি দূর হতে পারে কেবল প্রতিদিন নিয়মিত তুলসীপাতা খেলে।
জ্বরের চিকিৎসায়:
যদি আপনার জ্বর ওষুধে একেবারেই না কমতে চায়, তবে প্রাকৃতিক চিকিৎসায় যেতে পারেন। প্রতিদিন তিনবার তুলসীর পাতা খান এবং জ্বর কমা না পর্যন্ত এটা খেয়ে যান।
ইনফেকশন বা সংক্রমণের চিকিৎসায়:
এই শক্তিশালী পাতা দিয়ে ইনফেকশন দূর করা যায়। তুলসীর মধ্যে রয়েছে ফাংজিসাইডাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। তাই এটি ইনফেকশন সহজে দূর হতে সাহায্য করে।
কাশি রোধ করবে:
আপনি যদি কাশির সমস্যায় ভোগেন, তাহলে পানির সঙ্গে তুলসীপাতা খেয়ে দেখতে পারেন। এর অ্যান্টিটুসিভ উপাদান কফ দূর করতে সাহায্য করবে। এক্সপেকটোরেন্ট উপাদান বুকের শ্লেষ্মাকে বের করতে সাহায্য করে।
ফুসফুসের জন্য:
একটি তুলসীপাতা প্রতিদিন খাওয়া ফুসফুসকে ভালো রাখে। এর মধ্যে পলিফেনল উপাদান ফুসফুসের রক্তাধিক্যজনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা:
এর মধ্যে থাকা ইমিউনোমোডিওলোটোরি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি শরীরের সব ধরনের ইনফেকশন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
মুখের স্বাস্থ্যে:
দাঁত ব্রাশের পর মাড়িতে তুলসীর পাতা ঘষতে পারেন। এটি মাড়ির প্রদাহ দূর করবে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করবে।
কিডনির পাথর:
বিশেষজ্ঞরা বলেন, তুলসীর পাতা কিডনির পাথর সারাতে সাহায্য করে। যদি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তুলসীর পাতা খাওয়া হয় তবে এটা প্রাকৃতিক ভাবে কিডনির পাথর দূর করতে সাহায্য করবে।
মাথাব্যথা সারাতে:
মাথাব্যথা সারাতে তুলসীপাতা খেতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী নাসারন্ধ্রের বন্ধ নিবারক উপাদান। যেটা মাথাব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। মাইগ্রেন, সাইনাস, চাপের কারণে মাথাব্যথা ইত্যাদি দূর হতে পারে কেবল প্রতিদিন নিয়মিত তুলসীপাতা খেলে।
জ্বরের চিকিৎসায়:
যদি আপনার জ্বর ওষুধে একেবারেই না কমতে চায়, তবে প্রাকৃতিক চিকিৎসায় যেতে পারেন। প্রতিদিন তিনবার তুলসীর পাতা খান এবং জ্বর কমা না পর্যন্ত এটা খেয়ে যান।
ইনফেকশন বা সংক্রমণের চিকিৎসায়:
এই শক্তিশালী পাতা দিয়ে ইনফেকশন দূর করা যায়। তুলসীর মধ্যে রয়েছে ফাংজিসাইডাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। তাই এটি ইনফেকশন সহজে দূর হতে সাহায্য করে।
কাশি রোধ করবে:
আপনি যদি কাশির সমস্যায় ভোগেন, তাহলে পানির সঙ্গে তুলসীপাতা খেয়ে দেখতে পারেন। এর অ্যান্টিটুসিভ উপাদান কফ দূর করতে সাহায্য করবে। এক্সপেকটোরেন্ট উপাদান বুকের শ্লেষ্মাকে বের করতে সাহায্য করে।
ফুসফুসের জন্য:
একটি তুলসীপাতা প্রতিদিন খাওয়া ফুসফুসকে ভালো রাখে। এর মধ্যে পলিফেনল উপাদান ফুসফুসের রক্তাধিক্যজনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা:
এর মধ্যে থাকা ইমিউনোমোডিওলোটোরি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি শরীরের সব ধরনের ইনফেকশন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
মুখের স্বাস্থ্যে:
দাঁত ব্রাশের পর মাড়িতে তুলসীর পাতা ঘষতে পারেন। এটি মাড়ির প্রদাহ দূর করবে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করবে।
0 comments:
Post a Comment