NNS:মসজিদ চত্বরে বসে থাকা শিশু ভিখারি অনেকেই দেখেছেন |মসজিদে পুন্য করতে আসা ধর্মার্থী ইসলাম প্রথা অনুযায়ী খানিকটা দান দাক্ষিণ্য করেন তাদের প্রতি |কিন্তু এই অর্থ তাদের পকেটে যায় না তবে যাদের যায় তারা কোটিপতি |খবরের কাগজের পাঠকরা জানেন কেবল পশ্চিমবঙ্গ মুর্শিদাবাদ থেকেই প্রতি বছর ৪০০ শিশুকে ভিক্ষাবৃত্তি করতে সৌদি আরব পাঠনো হয় |একদল মাফিয়া অপারেটর হিসেবে কাজ করে |ভিক্ষাবৃত্তির পিছনে চক্র করে তারা একটা শিশুকে খাটিয়ে মাসে দুলক্ষ টাকা লাভ করে |এটা নিট লাভ |দিল্লি থেকে প্রকাশিত এক দৈনিকের খবর অনুযায়ী ওই শিশুকে এক বছর খাটিয়ে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা লাভ করে অপারেটররা |অনুমান ভারত থেকে প্রতিবছর এক থেকে ১৫০০ শিশুকে এই কাজের জন্য আরবে পাচার করা হয় |হজের সময় ভারত ,বাংলাদেশ ,মায়ানমার থেকে শিশু পাচার হয় আরবে যার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ,বীরভুম ,নদীয়া জেলার মুসলিম শিশু |
গত বছরের জানুয়ারী মাসে ১০০ শিশু বিমানবন্দরে আটকে যায় |সৌদি আরব এ পৌঁছে যাওয়ার পর এই বাচ্ছাদের একটা বড় ঘরে থাকতে দেওয়া হয় |আপেল ,কলা ,ঠাণ্ডা পানীয় ,মাংস ,ভাত খেতে দেওয়া হয় |দিনের প্রথম নামাজ থেকে শুরু করে শেষ নামাজ পর্যন্ত চলে ভিক্ষা |গড়পড়তা হিসেবে একদিনে একজন শিশু ভিখারি প্রায় ২০০ রিয়াল (১ রিয়াল -১০ টাকা )রোজগার করে |ভাগ্যভাল থাকলেও সোনা দানা মেলে |এদের পাসপোর্ট কাগজ পত্র থাকে এই চক্রের জিম্মায় |থাকার অনুমতি সময় পেরিয়ে গেলে যদি এদের কাউকে গ্রেপ্তার করা হয় তবে অসাধু পান্ডাদের আর পাত্তাই মেলে না .এমন করে চিরতরে হারিয়ে যাওয়া শিশু কম নয় |দু একমাস জেলে মারধর খাওয়ার পর এদেরকে যে যার দেশে পাঠিয়ে দেওয়ার বন্দোবস্ত করা হয় |
গত বছরের জানুয়ারী মাসে ১০০ শিশু বিমানবন্দরে আটকে যায় |সৌদি আরব এ পৌঁছে যাওয়ার পর এই বাচ্ছাদের একটা বড় ঘরে থাকতে দেওয়া হয় |আপেল ,কলা ,ঠাণ্ডা পানীয় ,মাংস ,ভাত খেতে দেওয়া হয় |দিনের প্রথম নামাজ থেকে শুরু করে শেষ নামাজ পর্যন্ত চলে ভিক্ষা |গড়পড়তা হিসেবে একদিনে একজন শিশু ভিখারি প্রায় ২০০ রিয়াল (১ রিয়াল -১০ টাকা )রোজগার করে |ভাগ্যভাল থাকলেও সোনা দানা মেলে |এদের পাসপোর্ট কাগজ পত্র থাকে এই চক্রের জিম্মায় |থাকার অনুমতি সময় পেরিয়ে গেলে যদি এদের কাউকে গ্রেপ্তার করা হয় তবে অসাধু পান্ডাদের আর পাত্তাই মেলে না .এমন করে চিরতরে হারিয়ে যাওয়া শিশু কম নয় |দু একমাস জেলে মারধর খাওয়ার পর এদেরকে যে যার দেশে পাঠিয়ে দেওয়ার বন্দোবস্ত করা হয় |
0 comments:
Post a Comment