Indiapost24 Desk:গঙ্গা সাগর মেলায় কঠোর পরিশ্রম করে সুষ্ঠভাবে সব কিছু পরিচালনা করার জন্য আই পি এস অংশুমান সাহাকে এদিন একটি এপ্রিসিয়েশন সার্টিফিকেট প্রদান করলো পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ডিজি সুরজিৎ কর পুরকায়স্থ |গোটা রাজ্যের কম বেশি ১৮ জন আইপিএস এর সঙ্গে অংশুমান সাহা, বর্তমানে যিনি মুর্শিদাবাদে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (লালবাগ),কেও এই সম্মান প্রদান করা হয় |
প্রশাসনের তরফ থেকে গঙ্গাসাগর মেলায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কচুবেড়িয়ার জেটি পয়েন্টস গুলিতে তাঁকে বিশেষ ভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিউটি দেওয়া হয়েছিলো | আর প্রতিদিন খুব কম হলেও লক্ষাধিক পুণ্যার্থী ও সাধারণ মানুষজনের সমাগম, সেইরকম একটি জনবহুল এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা সহ নিরাপত্তার দায়িত্ব তাঁর ওপর ন্যাস্ত ছিল | যেখানে পুলিশের একটু অসতর্কতাতেই যেকোন সময় ঘটাতে পারতো বিভিন্ন প্রকার নাশকতামূলক জঙ্গী হামলা বা দুষ্কৃতিকারীদের দুষ্কার্য বা যে কোন রকম দুর্ঘটনা | মূলত জানুয়ারী মাসের ১২, ১৩, ১৪ ,১৫ তারিখে এই সাগর মেলায় প্রচুর মানুষের সমাগম হয়ে |যার ফলে ১৮ থেকে ২২ ঘণ্টা করে প্রত্যেক আইপিএসকে ডিউটি করতে হয়েছিলো | সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে দক্ষ পুলিশ অফিসার হিসাবে তিঁনি নিজের মূল্যায়ন নিজেই করেছেন |
তবে খুব সাহসী ওবুদ্ধিমান আই পি এস অফিসার হিসেবে প্রশাসনিক দপ্তরে পরিচিত হলেও তাঁর আরও একটি পরিচয় যে তিঁনি একজন ক্লাসিকাল গায়ক | পুলিশের বাইরেও যে তিঁনি একজন শিল্পী ,যাঁর সুরের মূর্ছনায় কারোর ভোরের শুরু হয় আবার অনেকের অনেক যন্ত্রণাকেও সাময়িক লাঘব করে তাঁর সেই সুরের মূর্ছনা তা বলাই বাহুল্য | তাঁর অনেক গানের ক্যাসেটও ইতিমধ্যে বাজারে পাওয়ায়| পাশাপাশি তিঁনি আবার ভাল আঁকতেও পারেন |
স্থানীয় সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা যায় অসহায় ও গরীব মানুষকে নিজের মাইনের টাকা থেকে টাকা দিয়ে সাহায্য করতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার |তিনি নিজের কাজের ফাঁকে ফাঁকে সমাজের অসহায় মানুষের পাশে এই ভাবে দাঁড়ান | তাঁর এই গুনের জন্যই হয়তো সাধারণ মানুষ তাঁকে এত ভালবাসে এটাই হয়ত দক্ষ প্রশাসক,শিল্পী ও সবার আগে ভাল মানুষ হিসাবে তাঁর প্রাপ্য |অথচ তাকে দেখলে বোঝার উপায় নেই সু-উচ্চ হাইট তেজ গলা,তীক্ষ্ণ নজর,একজন কড়া প্রশাসক এর যা যা বিশেষণ দরকার ঠিক তেমন | |
প্রশাসনের তরফ থেকে গঙ্গাসাগর মেলায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কচুবেড়িয়ার জেটি পয়েন্টস গুলিতে তাঁকে বিশেষ ভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিউটি দেওয়া হয়েছিলো | আর প্রতিদিন খুব কম হলেও লক্ষাধিক পুণ্যার্থী ও সাধারণ মানুষজনের সমাগম, সেইরকম একটি জনবহুল এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা সহ নিরাপত্তার দায়িত্ব তাঁর ওপর ন্যাস্ত ছিল | যেখানে পুলিশের একটু অসতর্কতাতেই যেকোন সময় ঘটাতে পারতো বিভিন্ন প্রকার নাশকতামূলক জঙ্গী হামলা বা দুষ্কৃতিকারীদের দুষ্কার্য বা যে কোন রকম দুর্ঘটনা | মূলত জানুয়ারী মাসের ১২, ১৩, ১৪ ,১৫ তারিখে এই সাগর মেলায় প্রচুর মানুষের সমাগম হয়ে |যার ফলে ১৮ থেকে ২২ ঘণ্টা করে প্রত্যেক আইপিএসকে ডিউটি করতে হয়েছিলো | সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে দক্ষ পুলিশ অফিসার হিসাবে তিঁনি নিজের মূল্যায়ন নিজেই করেছেন |
তবে খুব সাহসী ওবুদ্ধিমান আই পি এস অফিসার হিসেবে প্রশাসনিক দপ্তরে পরিচিত হলেও তাঁর আরও একটি পরিচয় যে তিঁনি একজন ক্লাসিকাল গায়ক | পুলিশের বাইরেও যে তিঁনি একজন শিল্পী ,যাঁর সুরের মূর্ছনায় কারোর ভোরের শুরু হয় আবার অনেকের অনেক যন্ত্রণাকেও সাময়িক লাঘব করে তাঁর সেই সুরের মূর্ছনা তা বলাই বাহুল্য | তাঁর অনেক গানের ক্যাসেটও ইতিমধ্যে বাজারে পাওয়ায়| পাশাপাশি তিঁনি আবার ভাল আঁকতেও পারেন |
স্থানীয় সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা যায় অসহায় ও গরীব মানুষকে নিজের মাইনের টাকা থেকে টাকা দিয়ে সাহায্য করতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার |তিনি নিজের কাজের ফাঁকে ফাঁকে সমাজের অসহায় মানুষের পাশে এই ভাবে দাঁড়ান | তাঁর এই গুনের জন্যই হয়তো সাধারণ মানুষ তাঁকে এত ভালবাসে এটাই হয়ত দক্ষ প্রশাসক,শিল্পী ও সবার আগে ভাল মানুষ হিসাবে তাঁর প্রাপ্য |অথচ তাকে দেখলে বোঝার উপায় নেই সু-উচ্চ হাইট তেজ গলা,তীক্ষ্ণ নজর,একজন কড়া প্রশাসক এর যা যা বিশেষণ দরকার ঠিক তেমন | |
0 comments:
Post a Comment