খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ,সেতু ও পরিকাঠামো নির্মাণ ছাড়াও পরিবহন, ক্রীড়া সরঞ্জামের ক্ষেত্রে বিনিয়োগ প্রায় চূড়ান্ত তাদের ক্ষেত্রে..এদিকে চীন থেকে এসেছেন ৩৯ জন, পোল্যান্ডের প্রতিনিধি সংখ্যা ৫০ , দক্ষিণ কোরিয়া থেকে এসেছে একটি বড় দল, এছাড়াও শিল্পপতিরা এসেছেন ৪৮ জন, ইতালি ও বৃটেনের দলে রয়েছে যথাক্রমে ৪০ও ২৫ জন.. মূল মঞ্চে প্লেনারি সেশনে পোল্যান্ড,জাপান, চীন, কোরিয়া চেক রিপাবলিকের মন্ত্রী-শিল্পপতি ও প্রতিনিধিরা বাংলার পরিবেশ ভৌগোলিক অবস্থানের সুবিধা ও মেধা বদলে যাওয়ার পরিস্থিতি উল্লেখ করেন..
পোল্যান্ডের বিভিন্ন স্তরের কয়েকজন মন্ত্রী এসেছেন,জার্মানির সদস্য সংখ্যা জানালেন এত বড় কনভেনশন সেন্টার ভারতে হতে পারে বলেই তাদের ধারণাই ছিল না.. বেশ কিছু ক্ষেত্রে বিনিয়োগের সম্ভাবনার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতে বসেছেন তারা বিভিন্ন হলে,আর এইভাবে বিভিন্ন হলে চলেছে সেক্টরভিত্তিক আলোচনা..
বিনিয়োগকারীরাই সব রখমের আলোচনা সেরেছেন..তথ্যপ্রযুক্তির আলোচনায় মন্ত্রীর ব্রাত্য বসু বুঝিয়ে দিয়েছিলেন কিভাবে রাজ্য সরকার সব রকমের সুবিধা দিচ্ছে ও দেবে আর রাজ্যের বিমুখ মন্ত্রীর ভাবনার কথাই জানান তিনি.
0 comments:
Post a Comment