বলিউডের জিয়া খানের মৃত্যু নিয়ে আরো একধাপ এগলো তদন্ত। ২০১৩ সালে জুহুর কাছে এক ফ্ল্যাটে অভিনেত্রী জিয়া খানের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত। তদন্তে উঠে আসে একের পর এক নয়া তথ্য।
কিছু প্রাথমিক প্রমাণের ভিত্তিতে জিয়া খানের প্রেমিক এবং অভিনেতা সুরজ পঞ্চালিকে গ্রেফতার করে মুম্বাই পুলিশ। যদিও পরে তিনি ছাড়া পেয়েও যান। কিন্তু সম্প্রতি মুম্বইয়ের একটি আদালতে জিয়ার মা রাবিয়া খান সুরজের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেয়ার অভিযোগ দায়ের করেন।
যদি এই অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তাহলে তার কমপক্ষে ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। যদিও অভিযুক্তের আইনজীবী প্রশান্ত পাটিলের দাবি, ‘‘সুরজের বিরুদ্ধে আনা সমস্ত অভিযোগ মিথ্যে।’’ সংবাদমাধ্যমের খবর, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে এই ঘটনার আদালতে এই মামলার শুনানি আবার শুরু হতে চলেছে।
মুম্বাই পুলিশ এই ঘটনার পরিপেক্ষিতে ৪৭৭ পাতার চার্জশিট জমা দেয়। যেখানে এই মৃ্ত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যার দিকেই ইঙ্গিত করা হয়েছিল। যদিও পরে জিয়া খানের মা অভিযোগ করেন, যে তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বম্বে হাইকোর্ট ঘটনার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয়।
আদিত্য পুত্র সূরজ পঞ্চালির বিরুদ্ধে অবশ্য অনেক অভিযোগই উঠে এসেছে। শোনা যায়, মৃত্যু সময়ে জিয়া খান অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। আরো অভিযোগ, জিয়া খানের উপর শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন চালাতেন আদিত্য। তবে এখন পর্যন্ত এই সমস্ত অভিযোগ ওঠা সত্ত্বেও জিয়ার রহস্যমৃত্যুর মামলায় সুরজের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই প্রমাণিত হয়নি। এবারে কী হয়, সেটাই দেখার।
কিছু প্রাথমিক প্রমাণের ভিত্তিতে জিয়া খানের প্রেমিক এবং অভিনেতা সুরজ পঞ্চালিকে গ্রেফতার করে মুম্বাই পুলিশ। যদিও পরে তিনি ছাড়া পেয়েও যান। কিন্তু সম্প্রতি মুম্বইয়ের একটি আদালতে জিয়ার মা রাবিয়া খান সুরজের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেয়ার অভিযোগ দায়ের করেন।
যদি এই অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তাহলে তার কমপক্ষে ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। যদিও অভিযুক্তের আইনজীবী প্রশান্ত পাটিলের দাবি, ‘‘সুরজের বিরুদ্ধে আনা সমস্ত অভিযোগ মিথ্যে।’’ সংবাদমাধ্যমের খবর, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে এই ঘটনার আদালতে এই মামলার শুনানি আবার শুরু হতে চলেছে।
মুম্বাই পুলিশ এই ঘটনার পরিপেক্ষিতে ৪৭৭ পাতার চার্জশিট জমা দেয়। যেখানে এই মৃ্ত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যার দিকেই ইঙ্গিত করা হয়েছিল। যদিও পরে জিয়া খানের মা অভিযোগ করেন, যে তার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বম্বে হাইকোর্ট ঘটনার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয়।
আদিত্য পুত্র সূরজ পঞ্চালির বিরুদ্ধে অবশ্য অনেক অভিযোগই উঠে এসেছে। শোনা যায়, মৃত্যু সময়ে জিয়া খান অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। আরো অভিযোগ, জিয়া খানের উপর শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন চালাতেন আদিত্য। তবে এখন পর্যন্ত এই সমস্ত অভিযোগ ওঠা সত্ত্বেও জিয়ার রহস্যমৃত্যুর মামলায় সুরজের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই প্রমাণিত হয়নি। এবারে কী হয়, সেটাই দেখার।
0 comments:
Post a Comment