অভিবাসন নীতির সংস্কারের উপরেই জোর দিলেন ট্রাম্প।অভিবাসন নীতির সংস্কারে নিজের প্রস্তাবে মূলত চারটি দিকের কথা উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। তিনি জানিয়েছেন-
‘প্রথমত ১৮ লক্ষ বেআইনি অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেয়ার রাস্তা সহজ করা হবে। যারা কম বয়সে মা-বাবা বা কোনো আত্মীয়ের সঙ্গে বেআইনিভাবে এদেশে ঢুকেছেন, তারা যদি শিক্ষা এবং কাজের জন্য প্রয়োজনীয় শর্তপূরণ করতে পারেন, নৈতিক চরিত্র ভালো হলে তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে পারবেন।
দ্বিতীয়ত, বেআইনি অভিবাসীদের মুখের উপর আমেরিকার দরজা বন্ধ করতে দেশের দক্ষিণ সীমান্ত বরাবর দেয়াল তোলার কথাও এদিন উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। অভিবাসন আইনের ফাঁকফোকর গলে দেশে যাতে অপরাধী ও সন্ত্রাসবাদীরা না ঢুকতে পারে, সেদিকে নজর দেওয়াই এই প্রস্তাবের লক্ষ্য বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
তৃতীয়ত, লটারির মাধ্যমে ভিসা দেয়ার নীতি থেকেও সরতে চাইছে ট্রাম্প প্রশাসন। ফলে গ্রিন কার্ড আবেদনকারীর শিক্ষাগত বা পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি মার্কিন নাগরিকদের সুরক্ষার দিকটিও নিশ্চিত করা যাবে বলে মনে করে সরকার।
চতুর্থত, বর্তমান আইন অনুযায়ী, একজন অভিবাসী পরিবারের একাধিক সদস্য এমনকি দূরসম্পর্কের আত্মীয়দের সঙ্গে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পা রাখতে পারেন। নতুন প্রস্তাবে সেই প্রথা বন্ধ হবে।
ট্রাম্পের প্রস্তাব, অভিবাসীরা পরিবারের কতজন সদস্য বা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে আমেরিকায় আসতে পারবেন, সেই সংখ্যাতে রাশ টানা হবে। বিবিসি ও সিএনএন।
‘প্রথমত ১৮ লক্ষ বেআইনি অভিবাসীদের নাগরিকত্ব দেয়ার রাস্তা সহজ করা হবে। যারা কম বয়সে মা-বাবা বা কোনো আত্মীয়ের সঙ্গে বেআইনিভাবে এদেশে ঢুকেছেন, তারা যদি শিক্ষা এবং কাজের জন্য প্রয়োজনীয় শর্তপূরণ করতে পারেন, নৈতিক চরিত্র ভালো হলে তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে পারবেন।
দ্বিতীয়ত, বেআইনি অভিবাসীদের মুখের উপর আমেরিকার দরজা বন্ধ করতে দেশের দক্ষিণ সীমান্ত বরাবর দেয়াল তোলার কথাও এদিন উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। অভিবাসন আইনের ফাঁকফোকর গলে দেশে যাতে অপরাধী ও সন্ত্রাসবাদীরা না ঢুকতে পারে, সেদিকে নজর দেওয়াই এই প্রস্তাবের লক্ষ্য বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
তৃতীয়ত, লটারির মাধ্যমে ভিসা দেয়ার নীতি থেকেও সরতে চাইছে ট্রাম্প প্রশাসন। ফলে গ্রিন কার্ড আবেদনকারীর শিক্ষাগত বা পেশাগত দক্ষতার পাশাপাশি মার্কিন নাগরিকদের সুরক্ষার দিকটিও নিশ্চিত করা যাবে বলে মনে করে সরকার।
চতুর্থত, বর্তমান আইন অনুযায়ী, একজন অভিবাসী পরিবারের একাধিক সদস্য এমনকি দূরসম্পর্কের আত্মীয়দের সঙ্গে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পা রাখতে পারেন। নতুন প্রস্তাবে সেই প্রথা বন্ধ হবে।
ট্রাম্পের প্রস্তাব, অভিবাসীরা পরিবারের কতজন সদস্য বা শিশুদের সঙ্গে নিয়ে আমেরিকায় আসতে পারবেন, সেই সংখ্যাতে রাশ টানা হবে। বিবিসি ও সিএনএন।
0 comments:
Post a Comment