Indiapost24 Web Desk:আবারো বিরোধী শিবিরে ভাঙ্গন ধরিয়ে নিজের সাংগঠনিক দক্ষতা কে শান দিয়ে আবারও ধারালো করলো মুর্শিদাবাদ তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক তথা লালবাগ মহাকুমার সভাপতি মান্নান পুত্র রাজিব হোসেন..আজ ভগবানগোলার রানিতলায় অনুষ্ঠিত আগামী ১৮ই মার্চের বুথ ভিত্তিক কর্মীসম্মেলনের প্রস্তুতির এক রাজনৈতিক সভা থেকে বামফ্রন্টের প্রভাবশালী জেলার প্রাক্তন কৃষি-কর্মাধ্যক্ষ ও বর্তমানে ভগবানগোলা 2 পঞ্চায়েত সমিতির সক্রিয় সদস্য রাহিদুল শেখ সহ তার কমবেশি ২০০-২৫০ জন রাজনৈতিক অনুগামীদের ঘাঁসফুল পতাকা তলে আনলেন দিদির একনিষ্ঠ সাংগঠনিক যোদ্ধা রাজীব..
আমাদের ওয়েব সংবাদমাধ্যম থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রশ্ন করলে যে লালবাগ মহকুমায় এখনও যথেষ্ট পরিমাণে সক্রিয় সিপিএমের সংগঠন সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে তিনি কিভাবে প্রতিদিন কোনো না কোনো সভা থেকে হয় বামশিবিরের নাহলে অধীরের আশপাশের নেতা-নেতৃত্বদেরকে তাদের দল বল সমেত তৃণমূলে দলে আনছেন,উত্তরে রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক দিক থেকে পোড় খাওয়া রাজীব সরাসরি বলেন "আমি কলে ফেলে কলমা পোড়ানো পছন্দ করিনা" বরং সারা বাংলা জুড়ে দিদির উন্নয়নকে হাতিয়ার করে ও জেলা পর্যবেক্ষক শুভেন্দু দার নিয়ম-নীতি কে সামনে রেখেই বিরোধী নেতৃত্বদের সঙ্গে খোলা খুলি আলাপ আলোচনা করেই দলে যোগদান করাই..
আপনারাই বলুন তো বাংলার মানুষ ৩৪ বছর ধরে যে ভাবে অপশাসন-শোষণ ও নির্যাতন সহ্য করেছে তা কি ভুলেছে না কোনো দিনও ভুলতে পারবে "সেই সাই বাড়ির হত্যাকান্ড,মরিচঝাঁপির গণহত্যা থেকে ২১ সে জুলাই -সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম ও নেতাই হত্যা কান্ড ও নির্যাতন"..বাংলার সাধারণ মানুষজন কিছুই ভুলিনি যদিও দিদি সেই লাঞ্ছনা-বঞ্চনা ও শোষণের উপর উন্নয়নের প্রলেপ লাগিয়ে চলেছেন ঠিক যেমন রূপ কথার জীয়ন কাঠির আলত স্পর্শে মরা বাংলা আবারও জীবিত হয়ে উঠছে তাই নেত্রীর উন্নয়নকে ও আদর্শ কে সামনে রেখেই আমার এই রাজনৈতিক পথ চলা ও দলীয় সংগঠনকে দিনে দিনে মজবুত করা ..
আমাদের ওয়েব সংবাদমাধ্যম থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রশ্ন করলে যে লালবাগ মহকুমায় এখনও যথেষ্ট পরিমাণে সক্রিয় সিপিএমের সংগঠন সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে তিনি কিভাবে প্রতিদিন কোনো না কোনো সভা থেকে হয় বামশিবিরের নাহলে অধীরের আশপাশের নেতা-নেতৃত্বদেরকে তাদের দল বল সমেত তৃণমূলে দলে আনছেন,উত্তরে রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক দিক থেকে পোড় খাওয়া রাজীব সরাসরি বলেন "আমি কলে ফেলে কলমা পোড়ানো পছন্দ করিনা" বরং সারা বাংলা জুড়ে দিদির উন্নয়নকে হাতিয়ার করে ও জেলা পর্যবেক্ষক শুভেন্দু দার নিয়ম-নীতি কে সামনে রেখেই বিরোধী নেতৃত্বদের সঙ্গে খোলা খুলি আলাপ আলোচনা করেই দলে যোগদান করাই..
আপনারাই বলুন তো বাংলার মানুষ ৩৪ বছর ধরে যে ভাবে অপশাসন-শোষণ ও নির্যাতন সহ্য করেছে তা কি ভুলেছে না কোনো দিনও ভুলতে পারবে "সেই সাই বাড়ির হত্যাকান্ড,মরিচঝাঁপির গণহত্যা থেকে ২১ সে জুলাই -সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম ও নেতাই হত্যা কান্ড ও নির্যাতন"..বাংলার সাধারণ মানুষজন কিছুই ভুলিনি যদিও দিদি সেই লাঞ্ছনা-বঞ্চনা ও শোষণের উপর উন্নয়নের প্রলেপ লাগিয়ে চলেছেন ঠিক যেমন রূপ কথার জীয়ন কাঠির আলত স্পর্শে মরা বাংলা আবারও জীবিত হয়ে উঠছে তাই নেত্রীর উন্নয়নকে ও আদর্শ কে সামনে রেখেই আমার এই রাজনৈতিক পথ চলা ও দলীয় সংগঠনকে দিনে দিনে মজবুত করা ..
0 comments:
Post a Comment