Indiapost24 Web Desk:একদা এমপি পুত্রের কয়েক কোটি টাকার ওয়াকফ সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও বর্তমানে এক কাপ চা খাওয়াতে গেলেও দুবার চিন্তা করতে হচ্ছে , ঠিক এমনই এক পরিস্থিতির স্বীকার হয়েছে মুর্শিদাবাদের বেলডাঙার ' হাজি আয়ুব ওয়াকফ স্টেটের ' কমবেশী ২০ থেকে ২২ জন বেনিফিসিয়ারদের মধ্যে কয়েক জন বেনিফিসিয়ার যেমন প্রাক্তন এমপির পুত্র আবিদুর রহমান খুদাবক্স ও ইমতিয়াজ হাসান যার পরিবার অর্থের অনটনে , সংসার চালানোর দায়ে বর্তমানে বিড়ি বেঁধে জীবিকা নির্বাহ করতে বাধ্য হচ্ছে |
বিষয়টি পুরোপুরি অবিস্বাশ্য মনে হলেও সঠিক কারণটি জানতে গিয়ে আমাদের সাংবাদিকদের কাছে উঠে এল মাতোয়ালিদের বিরুদ্ধে কিছু দুর্নিতির কথা যা আমাদের ওয়েব মধ্যমে খবর করার পরপরই ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রাত্তন বিচারক আব্দুল গনি ও তাঁর সহকর্মীদের নিয়ে কলকাতা থেকে সুদূর মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গাতে পৌঁছে যান ওই সব মোতয়ালীদের বিরুদ্ধে উঠে আসা সমস্ত দুর্নীতিগুলি সঠিক ভাবে যাচাই করে দেখার জন্য| ..
প্রথমত তিনি নিজেই সরজমিনে তদন্ত করতে আসায় অভিভূত হন সমস্ত বেলডাঙ্গাবাসীরা.. এদিন বেনিফিসারীদের(সালেক মেহমুদ, রওশন এরা মোমতাজ,গোলাম আশরাফ,সাব্বির মেহমুদ,মোহাম্মদ সেলিম,শিরিন জামিন ) সঙ্গে নিয়ে ডোবা-খানা-খন্দ থেকে তিন তোলা বাড়ি পর্যন্ত উঠেগিয়ে নিজ চোখে সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে তদন্ত সারেন ওয়াকফ চেয়ারম্যান আব্দুল গনি..
জানা যায় কমবেশি ৪০০টি দোকান বেআইনী ভাবে বানিয়ে মার্কেটিং কমপ্লেক্স গড়ে ও পুরোপুরি বেআইনি ভাবে লীজ এগ্রিমেন্ট করে কয়েক লক্ষ করে টাকা নিয়ে এক একটি করে দোকান বিক্রি করেন এবং সঙ্গে কমবেশী প্রতি মাসে ২ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা ভাড়া বাবদ তুলে দীর্ঘদিন ধরে নিজেরাই আত্মসাদ করে আসছেন হাজি মহম্মদ আয়ুব ওকাফের দায়িত্বে আসীন তিন মাতোয়ালি যথাক্রমে আতাউর রহমান খোদা বক্স,আব্দুল্লাহ জামাল আখতার ও রফিক হাসান..
সূত্রের খবর অনুযায়ী তারা ইচ্ছাকৃত ভাবে ওয়াকফ বোর্ডকে উদেশ্য প্রনোদিত ভাবে মাত্র ৩৮ টি দোকান ও মাসিক শুধু মাত্র ৫০০০০ টাকা ভাড়া দেখিয়ে কয়েক বছর ধরে সমস্ত বেনিফিসারীদের সঠিক প্রাপ্য ফাঁকি দিয়ে আজ তারা কোটি পতি আর অপর প্রান্তে বাকিদের সম্বল শুধুই চোখের জল আর সঠিক বিচারের এক গভীর প্রত্যাশা.. এই ভাবে একজন বিচক্ষণ বিচারক ও ওয়াকফ বোর্ডের দায়িত্বাসীন গনি সাহেব মুহূর্তের মধ্যেই বুঝেফেলেন সমস্ত দুর্নীতির ঘাটগুলি ও শরিক ফাঁকির পাশাপাশি প্রকাশ্য ভাবে রাজ্য সরকার তথা ওয়াকফ বোর্ডের রেভেনিউ ফাঁকির দেয়ার মতো নক্করজনক অপরাধগুলো ..
আর এই ভাবে গোটা হাজি মহম্মদ আয়ুব ওকাফ এস্টেটের এদিক-ওদিক ঘুরে ঘুরে সমস্ত সম্পত্তি পরিদর্শন করেন এবং তাঁর থেকে অর্জিত ও আর্থিক লেনদেনের বিষয়গুলি বিভিন্ন দোকান মালিকদের ও প্রোমোটার দের সঙ্গে কথা বলে পরিষ্কার জানতে পারেন কি ভাবে তারা সম্পূর্ণ ভাবে ওয়াকফ বোর্ড এর কোনো রখম অনুমতি ও NOC ছাড়া এই সব দুর্নীতিগুলি করে এসেছেন।
উল্লেখ্য ওয়াকফ বোর্ডের নোটিশ কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে কোনো মাতোয়ালি বেলডাঙ্গায় উপস্থিত না থাকায়,চেয়ারম্যান গনি সাহেব তৎক্ষণাৎই একটি অবৈধ কনস্ট্রাকশন কে বন্ধ করার নির্দেশ দেন পাশাপাশি স্থানীয় থানার আধিকারিক সুমিত তালুকদারকে ও বি ডি ও কে কড়া ভাবে বিষয়টি দেখার জন্য নির্দেশ দেন যাতে কোনো ভাবেই এই বেআইনি নির্মাণ কার্য আর কোনো ক্রমেই চালু না থাকে যতদিন এই বিষয়টির যথাযথ বিচার কার্য সম্পন্ন না হয় ..এছাড়াও তিনি বেনিফিসারীদের সবার সঙ্গে ব্যক্তিগত ভাবে কথোপকথন করে তাদের কে আশ্বস্ত করেন ন্যায় বিচার করে দিয়ে পাশাপাশি তাদের সঠিক প্রাপ্য পাইয়ে দিয়ে ও দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্তের কথা পর্যন্ত ..
বিষয়টি পুরোপুরি অবিস্বাশ্য মনে হলেও সঠিক কারণটি জানতে গিয়ে আমাদের সাংবাদিকদের কাছে উঠে এল মাতোয়ালিদের বিরুদ্ধে কিছু দুর্নিতির কথা যা আমাদের ওয়েব মধ্যমে খবর করার পরপরই ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রাত্তন বিচারক আব্দুল গনি ও তাঁর সহকর্মীদের নিয়ে কলকাতা থেকে সুদূর মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গাতে পৌঁছে যান ওই সব মোতয়ালীদের বিরুদ্ধে উঠে আসা সমস্ত দুর্নীতিগুলি সঠিক ভাবে যাচাই করে দেখার জন্য| ..
প্রথমত তিনি নিজেই সরজমিনে তদন্ত করতে আসায় অভিভূত হন সমস্ত বেলডাঙ্গাবাসীরা.. এদিন বেনিফিসারীদের(সালেক মেহমুদ, রওশন এরা মোমতাজ,গোলাম আশরাফ,সাব্বির মেহমুদ,মোহাম্মদ সেলিম,শিরিন জামিন ) সঙ্গে নিয়ে ডোবা-খানা-খন্দ থেকে তিন তোলা বাড়ি পর্যন্ত উঠেগিয়ে নিজ চোখে সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে তদন্ত সারেন ওয়াকফ চেয়ারম্যান আব্দুল গনি..
জানা যায় কমবেশি ৪০০টি দোকান বেআইনী ভাবে বানিয়ে মার্কেটিং কমপ্লেক্স গড়ে ও পুরোপুরি বেআইনি ভাবে লীজ এগ্রিমেন্ট করে কয়েক লক্ষ করে টাকা নিয়ে এক একটি করে দোকান বিক্রি করেন এবং সঙ্গে কমবেশী প্রতি মাসে ২ লক্ষ থেকে ২ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা ভাড়া বাবদ তুলে দীর্ঘদিন ধরে নিজেরাই আত্মসাদ করে আসছেন হাজি মহম্মদ আয়ুব ওকাফের দায়িত্বে আসীন তিন মাতোয়ালি যথাক্রমে আতাউর রহমান খোদা বক্স,আব্দুল্লাহ জামাল আখতার ও রফিক হাসান..
সূত্রের খবর অনুযায়ী তারা ইচ্ছাকৃত ভাবে ওয়াকফ বোর্ডকে উদেশ্য প্রনোদিত ভাবে মাত্র ৩৮ টি দোকান ও মাসিক শুধু মাত্র ৫০০০০ টাকা ভাড়া দেখিয়ে কয়েক বছর ধরে সমস্ত বেনিফিসারীদের সঠিক প্রাপ্য ফাঁকি দিয়ে আজ তারা কোটি পতি আর অপর প্রান্তে বাকিদের সম্বল শুধুই চোখের জল আর সঠিক বিচারের এক গভীর প্রত্যাশা.. এই ভাবে একজন বিচক্ষণ বিচারক ও ওয়াকফ বোর্ডের দায়িত্বাসীন গনি সাহেব মুহূর্তের মধ্যেই বুঝেফেলেন সমস্ত দুর্নীতির ঘাটগুলি ও শরিক ফাঁকির পাশাপাশি প্রকাশ্য ভাবে রাজ্য সরকার তথা ওয়াকফ বোর্ডের রেভেনিউ ফাঁকির দেয়ার মতো নক্করজনক অপরাধগুলো ..
আর এই ভাবে গোটা হাজি মহম্মদ আয়ুব ওকাফ এস্টেটের এদিক-ওদিক ঘুরে ঘুরে সমস্ত সম্পত্তি পরিদর্শন করেন এবং তাঁর থেকে অর্জিত ও আর্থিক লেনদেনের বিষয়গুলি বিভিন্ন দোকান মালিকদের ও প্রোমোটার দের সঙ্গে কথা বলে পরিষ্কার জানতে পারেন কি ভাবে তারা সম্পূর্ণ ভাবে ওয়াকফ বোর্ড এর কোনো রখম অনুমতি ও NOC ছাড়া এই সব দুর্নীতিগুলি করে এসেছেন।
উল্লেখ্য ওয়াকফ বোর্ডের নোটিশ কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে কোনো মাতোয়ালি বেলডাঙ্গায় উপস্থিত না থাকায়,চেয়ারম্যান গনি সাহেব তৎক্ষণাৎই একটি অবৈধ কনস্ট্রাকশন কে বন্ধ করার নির্দেশ দেন পাশাপাশি স্থানীয় থানার আধিকারিক সুমিত তালুকদারকে ও বি ডি ও কে কড়া ভাবে বিষয়টি দেখার জন্য নির্দেশ দেন যাতে কোনো ভাবেই এই বেআইনি নির্মাণ কার্য আর কোনো ক্রমেই চালু না থাকে যতদিন এই বিষয়টির যথাযথ বিচার কার্য সম্পন্ন না হয় ..এছাড়াও তিনি বেনিফিসারীদের সবার সঙ্গে ব্যক্তিগত ভাবে কথোপকথন করে তাদের কে আশ্বস্ত করেন ন্যায় বিচার করে দিয়ে পাশাপাশি তাদের সঠিক প্রাপ্য পাইয়ে দিয়ে ও দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্তের কথা পর্যন্ত ..
আব্দুল গনি সাহেব আমাদের মাধ্যম কে জানান সাধারণত মালদা মুর্শিদাবাদ আর বর্ধমান এই জেলা গুলিতে মোতয়ালীদের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ খুব বেশি পাওয়া যাচ্ছে তাই খুব সত্তরই তিনি সেই সব দুর্নীতিপরায়ণ মোতয়ালীদের বিরুদ্ধে এমনকি ইতিমধ্যেও অনেক এফ আয় আর দায়ের করেছেন ওয়াকফের তরফ থেকে ফলে আবারো মানুষের মধ্যে হারিয়ে,যাওয়া বিলীন হয়ে যাওয়া সেই আত্মবিশ্সাস কে পুনরায় ফিরিয়ে আনতে ও ওয়াকফ বোর্ড সম্পর্কে মানুষের চেতনা বোধকে পাল্টে দিতে তিনি সহকর্মীদের নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন ..আর এই ভাবে এই তিন জনের বিরুদ্ধে উঠেআসা সমস্ত অভিযোগ গুলিকে খতিয়ে থেকে দোষী সাবস্ত হলেই তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার প্রতিশ্রুতিও দেন তিনি।এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিল স্থানীয় বিধায়ক আবু তায়ের খান,সরকারি আধিকারিক সৌমেন দত্ত,আইনজীবী রবিউল আলম,আইনজীবী গালিব,আইনজীবী নবীউল ইসলাম,সমাজসেবী ও শিক্ষক আমিরুদ্দিন ও সাইফুদ্দিন শেখ ও ইমাম আব্দুল রাজ্জাক প্রমুখ !!
0 comments:
Post a Comment