Indiapost24 Desk:শিশু পাচারকাণ্ডে ধৃত বিজেপি নেত্রী জুহি চোধূরির জামিন নাকচ করল কলকাতা হাইকোট। সোমবার এই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও বিচারপতি রাজর্ষী ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ। হাইকোটের পযবেক্ষন আগামী ১৭ ডিসেম্বর এই মামলার চার্জ গঠণ হবে। এই মুহুতে জুহিকে জামিন দিলে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে। সেই কারণেই তার জামিনের আবেদন খারিজ করা হয় ।
এদিন অ্যাডভোকেট জেনারেল(এজি) কিশোর দত্ত আদালতকে জানান,জুহির বিরুদ্ধে একাধিক স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। তার কিছু ছবিও তদন্তকারী অফিসাররা পেয়েছেন। এছাড়া এই কাণ্ডের মূল চক্রী চন্দনা চক্রবতীর কাছ থেকে যে ডায়রী উদ্ধার করা হয়েছে, সেখানে জুহির নাম পাওয়া গিয়েছে ও এই পাচারকাণ্ডের সঙ্গে তার প্রতিনিয়ত যোগাযোগ এর ও প্রমাণ মিলেছে । সে নিয়মিত চন্দনা চক্রবতীর কাছ থেকে টাকাও নিতো। তাই জুহিকে জামিন দিলে তদন্ত প্রক্রিয়া ব্যহত হতে পারে। অপরদিকে জুহির পক্ষ থেকে এইসব অভিযোগ অস্বীকার করা হয়। তার আইনজীবী আদালতকে জানান, জুহির বিরুদ্ধে এমন কোনও তথ্য গোয়েন্দা জোগাড় করতে পারেনি যার জন্য তাকে এতদিন জেলে থাকতে হবে। উল্লেখ্য, এই ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ প্রথমে চন্দনা চক্রবতীকে গ্রেফতার করেছিল। এই চন্দনা চক্রবতী বিমলা শিশুগৃহের কর্ণধার। তাকে জেরা করে উঠে এসেছিল জলপাইগুড়ির বিজেপি নেত্রী জুহি চোধূরির নাম। কিন্তু কোনও অঞ্জাত কারণে জুহি বেপাত্তা হয়ে গিয়েছিল। এতেই সন্দেহ তীব্র হয়েছিল গোয়ান্দাদের। তার খোজে তল্লাশি শুরু করে সিআইডির গোয়েন্দারা। শেষে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখে তাকে নিজেদের হেফাজতে নিতে সক্ষম হয়েছিল সিআইডি।
এদিন অ্যাডভোকেট জেনারেল(এজি) কিশোর দত্ত আদালতকে জানান,জুহির বিরুদ্ধে একাধিক স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। তার কিছু ছবিও তদন্তকারী অফিসাররা পেয়েছেন। এছাড়া এই কাণ্ডের মূল চক্রী চন্দনা চক্রবতীর কাছ থেকে যে ডায়রী উদ্ধার করা হয়েছে, সেখানে জুহির নাম পাওয়া গিয়েছে ও এই পাচারকাণ্ডের সঙ্গে তার প্রতিনিয়ত যোগাযোগ এর ও প্রমাণ মিলেছে । সে নিয়মিত চন্দনা চক্রবতীর কাছ থেকে টাকাও নিতো। তাই জুহিকে জামিন দিলে তদন্ত প্রক্রিয়া ব্যহত হতে পারে। অপরদিকে জুহির পক্ষ থেকে এইসব অভিযোগ অস্বীকার করা হয়। তার আইনজীবী আদালতকে জানান, জুহির বিরুদ্ধে এমন কোনও তথ্য গোয়েন্দা জোগাড় করতে পারেনি যার জন্য তাকে এতদিন জেলে থাকতে হবে। উল্লেখ্য, এই ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ প্রথমে চন্দনা চক্রবতীকে গ্রেফতার করেছিল। এই চন্দনা চক্রবতী বিমলা শিশুগৃহের কর্ণধার। তাকে জেরা করে উঠে এসেছিল জলপাইগুড়ির বিজেপি নেত্রী জুহি চোধূরির নাম। কিন্তু কোনও অঞ্জাত কারণে জুহি বেপাত্তা হয়ে গিয়েছিল। এতেই সন্দেহ তীব্র হয়েছিল গোয়ান্দাদের। তার খোজে তল্লাশি শুরু করে সিআইডির গোয়েন্দারা। শেষে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখে তাকে নিজেদের হেফাজতে নিতে সক্ষম হয়েছিল সিআইডি।
0 comments:
Post a Comment