Indiapost24 Desk:অনেক টালবাহানা ঝড়ঝাপটার পর অবশেষে শনিবার বসেছিল বিশেষ কোর্ট । কলকাতা হাইকোর্টের ইতিহাসে যা প্রথম ঘটনা। শোনা হল ১৭ টি মামলা। তার নিষ্পত্তিও করে দিল হাইকোট। এদিন হাইকোর্ট খোলা থাকলেও আইনজীবীদের ভিড় সেই ভাবে চোখে পড়ার মত ছিল না। তবে হাইকোর্টের বাইরে বিজেপি লিগাল সেলের পক্ষ থেকে আজকের এই বিশেষ কোটের প্রতিবাদে ধরনার আয়োজন করা হয়েছিল।
এদিন যে সব মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে তার ভিতরে উল্লেখযোগ্য হিসাবে আছে, মুশিদাবাদের একটি ঘটনা। মামলায় দোষি সাবস্ত হয়েছিলেন। নিম্ন আদালতে সাজাও ঘোষনা হয়েছিল। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে এসছিলেন জুনুমুদ্দিন। দীঘ প্রায় ১০ বছরের ওপর তার মামলা ঝুলে ছিল। এদিন সেই মামলার নিষ্পত্তি হল। তার আইনজীবী আসরাফ আলি জানান ,মুশিদাবাদ জেলার নলহাটি থানার এলাকায় একটি খুনের ঘটনা ঘটেছিল ১৯৯৮ সালে। খড়বেড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা জুনুমুদ্দিন বাড়ির উঠানে ধান সেদ্দ করছিলেন।পাশের বাড়িতেই থাকেন জমিরুদ্দিন।
ধান সেদ্দ করার সময়ই জমিরুদ্দিনের গরু জুনুমুদ্দিনের উঠানে ঢুকে সেদ্দ ধান খেয়ে নিয়েছিল।এই নিয়ে দু’জনের ভিতরে প্রথমে বচসা। তারপর হাতাহাতি।এই হাতাহাতি চলার সময়ই জুনুমুদ্দিন জমিরুদ্দিনের মাথায় টাঙ্গির কোপ মেরে দিয়েছিল। গুরুতর জখম অবস্থায় জমিরুদ্দিনকে প্রথমে নলহাঠি হাসপাতাল। সেখান থেকে মুশিদাবাদ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানেই তাকে মৃত বলে ঘোষনা করেছিল চিকিতসক। ওই ঘটনায় জুনুমুদ্দিন সহ হানিব শেখ ও মানিক শেখ নামে দুজনকে পুলিশ ধরেছিল ১৯৯৮ সালের ২৭ এপ্রিল। ২৯ আগস্ট হানিব শেখ ও মানিক শেখ কে বেকসুর খালাস দিয়েছিল মুশিদাবাদ আদালত। আর জুনুমুদ্দিনকে ১০ বছরের সাজা এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা আনাদায়ে আরও তিন মাসের জেলের নির্দেশ দিয়েছিল নিম্ন আদালত।সেই রায়কেই চ্যালাঞ্জ করে হাইকোর্টে এসছিল জুনুমুদ্দিন। কিন্তু কোন না কোন ভাবে তার মামলা শোনা হচ্ছিল না। এদিন সেই মামলা শোনা হল আর নিষ্পত্তি করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
এদিন যে সব মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে তার ভিতরে উল্লেখযোগ্য হিসাবে আছে, মুশিদাবাদের একটি ঘটনা। মামলায় দোষি সাবস্ত হয়েছিলেন। নিম্ন আদালতে সাজাও ঘোষনা হয়েছিল। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে এসছিলেন জুনুমুদ্দিন। দীঘ প্রায় ১০ বছরের ওপর তার মামলা ঝুলে ছিল। এদিন সেই মামলার নিষ্পত্তি হল। তার আইনজীবী আসরাফ আলি জানান ,মুশিদাবাদ জেলার নলহাটি থানার এলাকায় একটি খুনের ঘটনা ঘটেছিল ১৯৯৮ সালে। খড়বেড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা জুনুমুদ্দিন বাড়ির উঠানে ধান সেদ্দ করছিলেন।পাশের বাড়িতেই থাকেন জমিরুদ্দিন।
ধান সেদ্দ করার সময়ই জমিরুদ্দিনের গরু জুনুমুদ্দিনের উঠানে ঢুকে সেদ্দ ধান খেয়ে নিয়েছিল।এই নিয়ে দু’জনের ভিতরে প্রথমে বচসা। তারপর হাতাহাতি।এই হাতাহাতি চলার সময়ই জুনুমুদ্দিন জমিরুদ্দিনের মাথায় টাঙ্গির কোপ মেরে দিয়েছিল। গুরুতর জখম অবস্থায় জমিরুদ্দিনকে প্রথমে নলহাঠি হাসপাতাল। সেখান থেকে মুশিদাবাদ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানেই তাকে মৃত বলে ঘোষনা করেছিল চিকিতসক। ওই ঘটনায় জুনুমুদ্দিন সহ হানিব শেখ ও মানিক শেখ নামে দুজনকে পুলিশ ধরেছিল ১৯৯৮ সালের ২৭ এপ্রিল। ২৯ আগস্ট হানিব শেখ ও মানিক শেখ কে বেকসুর খালাস দিয়েছিল মুশিদাবাদ আদালত। আর জুনুমুদ্দিনকে ১০ বছরের সাজা এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা আনাদায়ে আরও তিন মাসের জেলের নির্দেশ দিয়েছিল নিম্ন আদালত।সেই রায়কেই চ্যালাঞ্জ করে হাইকোর্টে এসছিল জুনুমুদ্দিন। কিন্তু কোন না কোন ভাবে তার মামলা শোনা হচ্ছিল না। এদিন সেই মামলা শোনা হল আর নিষ্পত্তি করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
0 comments:
Post a Comment