স্নেহাশিষ মুখার্জি : পদ্ম চাষের নতুন লাঙ্গল বাকি লাঙ্গল গুলোর সঙ্গে অনুব্রত ভূমিতে পদ্ম চাষ করতে গেলেও বৃহঃস্পতিবার রাজনগর ব্লকের তাঁতীপাড়ায় ৪০ - ৫০ হাজার মানুষের উপস্থিতি আরও একবার পদ্ম শিবিরের চোখে আঙুল দিয়ে প্রমান করে দিল অনুব্রত গড় ঘাস ফুল ফোটানোর জন্যই শুধু উর্বর | এদিনের একই মঞ্চে দুই বর্ষীয়ান নেতার উপস্থিতি বিভিন্ন রাজনৈতিক বিরোধি দলগুলির নেতৃত্বের কপালে ভাঁজ ফেলেছে বলেই মনে করছেন পর্যবেক্ষক মহলের একাংশ |
এই সরকারের পাশে আপনারা কেন থাকবেন এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে অনুব্রত মণ্ডল তৃণমুল সরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলি মানুষের কাছে তুলে ধরেন | তিঁনি মঞ্চ থেকে বলেন 2011 সালে রাজ্যে পালাবদল হয়ে শাসনভার গ্রহণ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে মাত্র ৬ বছরেই উন্নয়নের এক নতুন জোয়ার এনেছে মা মাটি মানুষের সরকার | তাঁর সবচেয়ে বড় প্রমান কন্যাশ্রী , যুবশ্রী , সবুজসাথী , ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান , আনন্দধারা , গতিধারা , সমব্যাথী , শিশুসাথী , সেফ ড্রাইভ সেফ লাইফের মত প্রকল্পগুলি | এরপর নাম না করে তিঁনি মুকুল রায় প্রসঙ্গে বলেন "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মীরজাফরকে চিনতে ভুল করেছিলেন | যাঁর পঞ্চায়েত ভোট জেতার যোগ্যতা নেই তাঁকে রেলমন্ত্রী করেছিলেন | আমি প্রতিটা আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতবো ,আসবেন তো আটকাতে |
এরপর তিঁনি মুকুল রায়কে বিদ্রুপ করে বলেন শুনছি আপনি নাকি এবার লাভপুরে আসবেন , ওখানে অনেক পাগলা কুকুর আছে , কামড়ালে দোষ দেবেন না" রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট যতই এগিয়ে আসছে বীরভূমের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ততই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা | পরিবহণ মন্ত্রীই শুভেন্দু অধিকারী বিজেপি নেতাদের পরিযায়ী পাখিদের সঙ্গে তুলনা করেছেন | নাম না করে মুকুলকে তিঁনি বলেন তৃণমূল যাদের ডাস্টবিনে ফেলে দিচ্ছে বিজেপি তাঁদের লুফে নিচ্ছে | এদিনের জনসভায় তিঁনি রাজনগর থেকে কলকাতা যাবার জন্য একটি সরকারি বাস চালু করার প্রতিশ্রুতিও দিয়ে আসেন তাঁতিপাড়ায় |
উক্ত জনসভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা , কৃষি মন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় , সভাধিপতি বিকাশ রায়চৌধুরী প্রমুখ ব্যাক্তিত্ববর্গ
তবে বীরভূমের অনুব্রতর উর্বর জমিতে পদ্ম চাষ যে একেবারেই অসম্ভব তা আবার প্রমান করে দিল এই জনসভার জনসমুদ্র |
এই সরকারের পাশে আপনারা কেন থাকবেন এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে অনুব্রত মণ্ডল তৃণমুল সরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলি মানুষের কাছে তুলে ধরেন | তিঁনি মঞ্চ থেকে বলেন 2011 সালে রাজ্যে পালাবদল হয়ে শাসনভার গ্রহণ করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে মাত্র ৬ বছরেই উন্নয়নের এক নতুন জোয়ার এনেছে মা মাটি মানুষের সরকার | তাঁর সবচেয়ে বড় প্রমান কন্যাশ্রী , যুবশ্রী , সবুজসাথী , ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান , আনন্দধারা , গতিধারা , সমব্যাথী , শিশুসাথী , সেফ ড্রাইভ সেফ লাইফের মত প্রকল্পগুলি | এরপর নাম না করে তিঁনি মুকুল রায় প্রসঙ্গে বলেন "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মীরজাফরকে চিনতে ভুল করেছিলেন | যাঁর পঞ্চায়েত ভোট জেতার যোগ্যতা নেই তাঁকে রেলমন্ত্রী করেছিলেন | আমি প্রতিটা আসনেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতবো ,আসবেন তো আটকাতে |
এরপর তিঁনি মুকুল রায়কে বিদ্রুপ করে বলেন শুনছি আপনি নাকি এবার লাভপুরে আসবেন , ওখানে অনেক পাগলা কুকুর আছে , কামড়ালে দোষ দেবেন না" রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট যতই এগিয়ে আসছে বীরভূমের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ততই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা | পরিবহণ মন্ত্রীই শুভেন্দু অধিকারী বিজেপি নেতাদের পরিযায়ী পাখিদের সঙ্গে তুলনা করেছেন | নাম না করে মুকুলকে তিঁনি বলেন তৃণমূল যাদের ডাস্টবিনে ফেলে দিচ্ছে বিজেপি তাঁদের লুফে নিচ্ছে | এদিনের জনসভায় তিঁনি রাজনগর থেকে কলকাতা যাবার জন্য একটি সরকারি বাস চালু করার প্রতিশ্রুতিও দিয়ে আসেন তাঁতিপাড়ায় |
উক্ত জনসভায় উপস্থিত ছিলেন মৎস মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা , কৃষি মন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় , সভাধিপতি বিকাশ রায়চৌধুরী প্রমুখ ব্যাক্তিত্ববর্গ
তবে বীরভূমের অনুব্রতর উর্বর জমিতে পদ্ম চাষ যে একেবারেই অসম্ভব তা আবার প্রমান করে দিল এই জনসভার জনসমুদ্র |
0 comments:
Post a Comment