আমাদের এই শহর কলকাতার আর বহু বড়ো শহরের একটাই বড় সমস্যা – বায়ুদূষণ। দূষিত বাতাসের বিষাক্ত কণাগুলো শ্বাসনালির সমস্ত বাধা পার হয়ে ব্রঙ্কাস এবং ফুসফুসের ভেতরে পৌঁছে ওই সব জায়গায় প্রদাহ বা ইনফ্লামেশন তৈরি করে। বহু ধরনের জীবাণু থেকেও এই রকম ঘটনা ঘটতে পারে। দূষণের ফলেও সংক্রমণ হতে পারে। এর ফলে ওই সব জায়গায় মানে ব্রঙ্কাস বা আরও সরু সরু বাতাসবাহী পাইপে ইরিটেশন – স্পাজম অর্থাৎ সংকোচন হয়, ফলস্বরূপ কাশি আর শ্বাসকষ্ট।আর যখন ওষুধও কাজ করে না তখন আমরা নিরুপায় হয়ে স্টেরয়েড ব্যবহার করি। তারও তো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। তবুও অসহায় হয়ে কষ্ট লাঘব করতে দিতেই হয়। যখন অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায় তাড়াতাড়ি কাজ পাওয়ার জন্য ইনজেকশন দিতে হয়।
বহু দিন ধরে এই নিয়ে গবেষণা করে ইনহেলার নামক যন্ত্রটি আবিষ্কার হয়। এই সহজ সরল যন্ত্রের সাহায্যে সালবুটামল বা স্টেরয়েড ওষুধগুলো নিঃশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে ফুসফুসের ভেতরে পৌঁছে যায়। যার ফলে ওষুধ তার প্রয়োজনীয় কাজটুকু একেবারে লক্ষ্যে পৌঁছোনোর পরেই করে এবং এই পদ্ধতিতে ওষুধের কোনো পার্শপ্রতিক্রিয়া হয় না। ওষুধটা তো রক্তের সঙ্গে মিশছেই না। এমনকি স্টেরয়েড ওষুধগুলো এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে তারা রক্তে মিশতে না পারে।
যে ওষুধ রক্তে মেশে না তার তো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কিছু থাকেই না এবং মুখে খাওয়া ওষুধ আর এর মূল জিনিসটা একই হওয়ার জন্যে অভ্যাস তৈরি হওয়ার কোনো সুযোগও থাকে না। সুতরাং ইনহেলার ব্যবহার করলে অভ্যাসে পরিণত হবে, আমাদের প্রচলিত ধারণা ত্যাগ করে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ইনহেলার বেশি করে ব্যবহার করা উচিত। তবে শ্বাসকষ্ট খুবই বেড়ে গেলে ইনহেল করা বা বাতাসের সঙ্গে ওষুধটা ভেতরে টেনে নেওয়ার ক্ষমতা থাকে না – তাই বাড়াবাড়ি হলে ইনহেলার কাজ করবে না, কেবলমাত্র প্রাথমিক অবস্থায় এই ওষুধ কাজ করবে।শুধুমাত্র খেয়াল রাখতে হবে যে স্টেরয়েড ইনহেলার নেওয়ার পর মুখটা কুলকুচি করে ধুয়ে নিতে হবে।
বহু দিন ধরে এই নিয়ে গবেষণা করে ইনহেলার নামক যন্ত্রটি আবিষ্কার হয়। এই সহজ সরল যন্ত্রের সাহায্যে সালবুটামল বা স্টেরয়েড ওষুধগুলো নিঃশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে ফুসফুসের ভেতরে পৌঁছে যায়। যার ফলে ওষুধ তার প্রয়োজনীয় কাজটুকু একেবারে লক্ষ্যে পৌঁছোনোর পরেই করে এবং এই পদ্ধতিতে ওষুধের কোনো পার্শপ্রতিক্রিয়া হয় না। ওষুধটা তো রক্তের সঙ্গে মিশছেই না। এমনকি স্টেরয়েড ওষুধগুলো এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে তারা রক্তে মিশতে না পারে।
যে ওষুধ রক্তে মেশে না তার তো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কিছু থাকেই না এবং মুখে খাওয়া ওষুধ আর এর মূল জিনিসটা একই হওয়ার জন্যে অভ্যাস তৈরি হওয়ার কোনো সুযোগও থাকে না। সুতরাং ইনহেলার ব্যবহার করলে অভ্যাসে পরিণত হবে, আমাদের প্রচলিত ধারণা ত্যাগ করে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ইনহেলার বেশি করে ব্যবহার করা উচিত। তবে শ্বাসকষ্ট খুবই বেড়ে গেলে ইনহেল করা বা বাতাসের সঙ্গে ওষুধটা ভেতরে টেনে নেওয়ার ক্ষমতা থাকে না – তাই বাড়াবাড়ি হলে ইনহেলার কাজ করবে না, কেবলমাত্র প্রাথমিক অবস্থায় এই ওষুধ কাজ করবে।শুধুমাত্র খেয়াল রাখতে হবে যে স্টেরয়েড ইনহেলার নেওয়ার পর মুখটা কুলকুচি করে ধুয়ে নিতে হবে।
0 comments:
Post a Comment