বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কাজল। ছোটবেলা থেকে মা তনুজা তাকে শিখিয়েছিলেন, কোনও কাজই বড় বা ছোট নয়। মা তাকে দিয়ে ঘর মোছাতেন। এমন কি বাথরুমও পরিষ্কার করাতেন।
কাজল নিজেই জানিয়েছেন, তার মা তাকে বলতেন যদি জীবনে এমন পরিস্থিতি আসে, যখন তোমার কাজ করে দেওয়ার কেউ নেই, তখন তোমাকেই নিজের বাড়িঘরের খেয়াল রাখতে হবে। তিনি মায়ের সে কথা শুনেছিলেন। আর সব ধরনের কাজ জানা এক অদ্ভূত অনুভূতি দেয় যে কোনও কাজই বড় বা ছোট নয়, সবাইকে সম্মান করা উচিত।
তিনি নিজেও মা হিসেবে তার ছেলেমেয়েকে দিয়ে ঘর ঝাঁট দেওয়ান যাতে তারা বুঝতে পারে, যে যেখানে সেখানে জঞ্জাল ফেলা ঠিক নয়।কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা এখনও এতটুকু কমেনি কাজলের। তিনি এমন একটা সময়ের প্রতিনিধিত্ব করেন, যখন সকাল সাতটা থেকে রাত নটা পর্যন্ত প্রতিদিন কাজ করতে হত, এসি রুমে বসে থাকার সুযোগ ছিল না। এভাবে পরিশ্রম করতে করতে বোঝা যায়, যে কর্মই ঈশ্বর। কাজকে সবথেকে বেশি মূল্য দিতেই হবে, তা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।
কাজল নিজেই জানিয়েছেন, তার মা তাকে বলতেন যদি জীবনে এমন পরিস্থিতি আসে, যখন তোমার কাজ করে দেওয়ার কেউ নেই, তখন তোমাকেই নিজের বাড়িঘরের খেয়াল রাখতে হবে। তিনি মায়ের সে কথা শুনেছিলেন। আর সব ধরনের কাজ জানা এক অদ্ভূত অনুভূতি দেয় যে কোনও কাজই বড় বা ছোট নয়, সবাইকে সম্মান করা উচিত।
তিনি নিজেও মা হিসেবে তার ছেলেমেয়েকে দিয়ে ঘর ঝাঁট দেওয়ান যাতে তারা বুঝতে পারে, যে যেখানে সেখানে জঞ্জাল ফেলা ঠিক নয়।কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা এখনও এতটুকু কমেনি কাজলের। তিনি এমন একটা সময়ের প্রতিনিধিত্ব করেন, যখন সকাল সাতটা থেকে রাত নটা পর্যন্ত প্রতিদিন কাজ করতে হত, এসি রুমে বসে থাকার সুযোগ ছিল না। এভাবে পরিশ্রম করতে করতে বোঝা যায়, যে কর্মই ঈশ্বর। কাজকে সবথেকে বেশি মূল্য দিতেই হবে, তা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ।
0 comments:
Post a Comment