ঘুম ভালোভাবে না হওয়ার জন্য কিছু কারণ রয়েছে। স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট কিছু ঘরোয়া প্রতিকার জানিয়েছে ও ঘুম না হওয়ার কিছু কারণের কথাও। দেখুন তো আপনার সাথে মিলে যায় কি না?
১. মানসিক চাপ
মানসিক চাপ ঘুম না হওয়ার জন্য দায়ী। মাত্রাতিরিক্ত মানসিক চাপ ঘুমের ক্ষতি করে। এটি প্রাথমিক ইনসোমনিয়া তৈরি করে।তাই মানসিক চাপ কমাতে ঘুমের আগে, হালকা ধাঁচের বই পড়ুন, হালকা ধাঁচের গান শুনুন। ধ্যান করুন বা গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন। ঘুম ভালো হবে।
২. ইলেকট্রনিক জিনিসের ব্যবহার
বর্তমান সমাজে ঘুম না হওয়ার একটি বড় কারণ হলো ইলেকট্রনিক জিনিসের ব্যবহার। এগুলো ঘুম তৈরির হরমোন মেলাটোনিনের নিঃসরণ কমিয়ে দেয়। ঘুমের আগে টিভি, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, যেকোনো স্ক্রিন দেখা মস্তিষ্ককে উত্তেজিত করে; নিরবচ্ছিন্ন ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়।
৩. ঘুমের আগে ধূমপান
ঘুমের আগে ধূমপান করা ঘুমকে ভীষণ ব্যহত করে। মাথাকে শিথিল রাখার জন্য অনেকে ধূমপান করে। তবে এতে লাভ নয়, উল্টো ক্ষতি হয়। গবেষণায় বলা হয়, এটি ঘুমের ওপর বাজে প্রভাব ফেলে। ধূমপান ঘুম কমিয়ে দেয়। তাই ধূমপান ছেড়ে দিন, ঘুম ভালো হবে।
৪. ব্যায়াম না করা
ব্যায়াম করা ভালোভাবে ঘুম হতে সহায়তা করে। এটি না করলে ঘুমে অসুবিধা হয়। গবেষণায় বলা হয়, ব্যায়াম করলে ঘুমের মান ভালো হয়। এটি দীর্ঘমেয়াদি ঘুমের সমস্যা কমাতে কাজ করে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
৫. ঘুমের আগে অতিরিক্ত মদ্যপান
ঘুমের আগে অতিরিক্ত মদ্যপান ঘুমের ক্ষতি করে। এটি ঘুমচক্রের ব্যাঘাত ঘটায়। এতে পরের দিন সকালে অবসন্ন ও ক্লান্ত লাগে।
৬. ঘুমের আগে কফি পান
অনেকেরই অভ্যাস রয়েছে রাতে খাবারের পর কফি পান করা। ভালো ঘুমের জন্য এই অভ্যাস অবশ্যই ছাড়তে হবে। ঘুমের আগে ক্যাফেইন জাতীয় বেভারেজ গ্রহণ (যেমন : চা, সোডা) ঘুমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই দিনের বেলা কফি পান করুন, রাতে নয়।
৭. রাতে উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া
রাতে উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ কিন্তু ভালো নয়। বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়, উচ্চ চর্বি জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া এবং কম আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া ঘুমের ক্ষতি করে। তাই রাতের খাবারে বেশি আঁশ রাখুন এবং চর্বি জাতীয় খাবার ছাড়ুন। আঁশযুক্ত খাবারের জন্য সবজি খান।
৮. শোবার ঘরে উজ্জ্বল আলো
ভালো ঘুমের জন্য অন্ধকার শোবার ঘর ভালো। আলো মেলাটোনিন হরমোন উৎপাদন ব্যহত করে। এতে ঘুম কম হয়। এমনকি মোবাইল ফোনের আলো বা হালকা আলোও ঘুমের ক্ষতি করে।তাই ঘুমের আগে অবশ্যই শোবার ঘরের বাতি ভালোভাবে বন্ধ করে নিন। জানালা দিয়ে বেশি আলো এলে ভারি পর্দা ব্যবহার করতে পারেন।
৯. হরমোনের পরিবর্তন
অনেক সময় হরমোনের পরিবর্তনের কারণেও ঘুমে সমস্যা হয়। নারীরা এই সমস্যায় বেশি ভোগেন। ঋুতস্রাব, গর্ভাবস্থা, মেনোপজ ইত্যাদি অবস্থায় নারীদের ঘুম ব্যহত হয়।
১. মানসিক চাপ
মানসিক চাপ ঘুম না হওয়ার জন্য দায়ী। মাত্রাতিরিক্ত মানসিক চাপ ঘুমের ক্ষতি করে। এটি প্রাথমিক ইনসোমনিয়া তৈরি করে।তাই মানসিক চাপ কমাতে ঘুমের আগে, হালকা ধাঁচের বই পড়ুন, হালকা ধাঁচের গান শুনুন। ধ্যান করুন বা গভীর শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন। ঘুম ভালো হবে।
২. ইলেকট্রনিক জিনিসের ব্যবহার
বর্তমান সমাজে ঘুম না হওয়ার একটি বড় কারণ হলো ইলেকট্রনিক জিনিসের ব্যবহার। এগুলো ঘুম তৈরির হরমোন মেলাটোনিনের নিঃসরণ কমিয়ে দেয়। ঘুমের আগে টিভি, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, যেকোনো স্ক্রিন দেখা মস্তিষ্ককে উত্তেজিত করে; নিরবচ্ছিন্ন ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়।
৩. ঘুমের আগে ধূমপান
ঘুমের আগে ধূমপান করা ঘুমকে ভীষণ ব্যহত করে। মাথাকে শিথিল রাখার জন্য অনেকে ধূমপান করে। তবে এতে লাভ নয়, উল্টো ক্ষতি হয়। গবেষণায় বলা হয়, এটি ঘুমের ওপর বাজে প্রভাব ফেলে। ধূমপান ঘুম কমিয়ে দেয়। তাই ধূমপান ছেড়ে দিন, ঘুম ভালো হবে।
৪. ব্যায়াম না করা
ব্যায়াম করা ভালোভাবে ঘুম হতে সহায়তা করে। এটি না করলে ঘুমে অসুবিধা হয়। গবেষণায় বলা হয়, ব্যায়াম করলে ঘুমের মান ভালো হয়। এটি দীর্ঘমেয়াদি ঘুমের সমস্যা কমাতে কাজ করে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
৫. ঘুমের আগে অতিরিক্ত মদ্যপান
ঘুমের আগে অতিরিক্ত মদ্যপান ঘুমের ক্ষতি করে। এটি ঘুমচক্রের ব্যাঘাত ঘটায়। এতে পরের দিন সকালে অবসন্ন ও ক্লান্ত লাগে।
৬. ঘুমের আগে কফি পান
অনেকেরই অভ্যাস রয়েছে রাতে খাবারের পর কফি পান করা। ভালো ঘুমের জন্য এই অভ্যাস অবশ্যই ছাড়তে হবে। ঘুমের আগে ক্যাফেইন জাতীয় বেভারেজ গ্রহণ (যেমন : চা, সোডা) ঘুমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই দিনের বেলা কফি পান করুন, রাতে নয়।
৭. রাতে উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া
রাতে উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ কিন্তু ভালো নয়। বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়, উচ্চ চর্বি জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া এবং কম আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া ঘুমের ক্ষতি করে। তাই রাতের খাবারে বেশি আঁশ রাখুন এবং চর্বি জাতীয় খাবার ছাড়ুন। আঁশযুক্ত খাবারের জন্য সবজি খান।
৮. শোবার ঘরে উজ্জ্বল আলো
ভালো ঘুমের জন্য অন্ধকার শোবার ঘর ভালো। আলো মেলাটোনিন হরমোন উৎপাদন ব্যহত করে। এতে ঘুম কম হয়। এমনকি মোবাইল ফোনের আলো বা হালকা আলোও ঘুমের ক্ষতি করে।তাই ঘুমের আগে অবশ্যই শোবার ঘরের বাতি ভালোভাবে বন্ধ করে নিন। জানালা দিয়ে বেশি আলো এলে ভারি পর্দা ব্যবহার করতে পারেন।
৯. হরমোনের পরিবর্তন
অনেক সময় হরমোনের পরিবর্তনের কারণেও ঘুমে সমস্যা হয়। নারীরা এই সমস্যায় বেশি ভোগেন। ঋুতস্রাব, গর্ভাবস্থা, মেনোপজ ইত্যাদি অবস্থায় নারীদের ঘুম ব্যহত হয়।
0 comments:
Post a Comment