মৃত্যুঞ্জয় সরদার : দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় সর্ব প্রথম স্ব-সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে দেশি আদা চাষ করানো হচ্ছে ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের মাতলা ও ২ নং পঞ্চায়েতের আমড়াবেড়িয়া গ্রামে দুই কৃষক সিমা প্রধান ও অনিল হালদার কে দিয়ে। এই ভাবে জৈব পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ রাসায়নিক মুক্ত ভাবে বস্তার মধ্যে দেশি আদা চাষ এই সর্ব প্রথম সাফল্যের সঙ্গে শুরু হল ক্যানিংয়ে।
কেন্দ্রীয় সরকারের আত্মা প্রকল্পের মাধ্যমে সহ কৃষি অধিকর্তা, ক্যানিং ১ নম্বর ব্লক এটিএম মৌমিতা দিন্দা বলেন আত্মা প্রকল্পের মাধ্যমে প্রত্যেক চাষিকে পাঁচ কেজি করে আদা ও ১৫০ কেজি করে ভার্মিকম্পোষ্ট কেঁচো সার এবং পঞ্চাশ পিস করে বস্তা দেওয়া হয়েছে ,কেন্দ্রীয় সরকার আত্মা প্রকল্পের সহযোগিতায় এই প্রথম দেশি আদা চাষ শুরু হয়েছে।
চাষী অনিল হালদার বলেন বস্তায় আদা চাষ খুব ভালো হয়েছে, আগামী দিনে চাষীরাও ভালো ফলাতে পারবে। বাড়ির ছাদে বা বাড়ির উঠানে চাষ করা যায়, আলাদা কোনো জমির প্রয়োজন নেই। সীমা দেবীর কথা, প্রযুক্তিগত সহোযোগীতা মঠেরদিঘী পল্লী সেবা সদন না পাশে থাকতো তাহলে আদা চাষে সফল হতাম না।
কেন্দ্রীয় সরকারের আত্মা প্রকল্পের মাধ্যমে সহ কৃষি অধিকর্তা, ক্যানিং ১ নম্বর ব্লক এটিএম মৌমিতা দিন্দা বলেন আত্মা প্রকল্পের মাধ্যমে প্রত্যেক চাষিকে পাঁচ কেজি করে আদা ও ১৫০ কেজি করে ভার্মিকম্পোষ্ট কেঁচো সার এবং পঞ্চাশ পিস করে বস্তা দেওয়া হয়েছে ,কেন্দ্রীয় সরকার আত্মা প্রকল্পের সহযোগিতায় এই প্রথম দেশি আদা চাষ শুরু হয়েছে।
চাষী অনিল হালদার বলেন বস্তায় আদা চাষ খুব ভালো হয়েছে, আগামী দিনে চাষীরাও ভালো ফলাতে পারবে। বাড়ির ছাদে বা বাড়ির উঠানে চাষ করা যায়, আলাদা কোনো জমির প্রয়োজন নেই। সীমা দেবীর কথা, প্রযুক্তিগত সহোযোগীতা মঠেরদিঘী পল্লী সেবা সদন না পাশে থাকতো তাহলে আদা চাষে সফল হতাম না।
0 comments:
Post a Comment